Main

Sunflower season 2 | All episodes explained in Bengali | Murder mystery crime story | Cine-E-Ishq

Web series Name:- Sunflower season 2 Region:- Bollywood No of episodes: 8 Cast: Sunil Grover, Adah Sharma, Radha Bhatt, Mukul Chadda, Ranvir Shorey, Girish Kulkarni, Ashwin Kaushal, Ashish Vidyarthi. প্রিয় দর্শক, সিনে ইশক চ্যানেলে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম. এখানে আমরা বিভিন্ন মুভিজ এবং ওয়েব সিরিজের রিভিউ ও স্টোরি এক্সপ্লেন করে থাকি বাংলা ও হিন্দি ভাষায়. যদি আমাদের ভিডিও আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না. Welcome to Cine -e - Ishq channel dear viewers. Here we explain the reviews and stories of various movies and web series in Bengali and Hindi languages. If you like our video then don't forget to like, comment and share. Please 👍🏻 like , 💬 comment, ♻️ share and 🙏🏻 subscribe our channel 😊 For Business enquiry: cineeishq@gmail.com Note: - Full credit goes to the respective owners. All Images, Music, Pictures shown in the video belong to their respective owners. Credits: All Credits Goes to the Real Owner. No ownership claim is made by me or this channel with regard to any of the images or video clips featured in the movie; they are all the property of their respective Owners. Copyright Use Disclaimer - This video is for educational purposes only. Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. In case you feel your rights are violated, kindly email me at cineeishq@gmail.com and I will be quite eager to take down my video. Your Queries #thrillermovieexplained #thrillermovieexplainedinbangla #thrillermovieexplainedinhindi Sunflower season 2 yogi bolta hai, Sunflower season 2 filmi indian, Sunflower season 2 review by pj explained, Sunflower season 2 explained in Bengali, Sunflower season 2 2024, Sunflower season 2 review by bnftv, Sunflower season 2 explained in bengali, Sunflower season 2 explained in hindi, Sunflower season 2 full series explained, Sunflower season 2 2024, #amazonprime , #amazonprimevideo, #amazonprimevideoindia Sunflower season 2 amazon prime, new web series 2024, সানফ্লাওয়ার web series বাংলায়, সানফ্লাওয়ার season 2 web series বাংলায়, সানফ্লাওয়ার সম্পূর্ণ web series বাংলায়, সানফ্লাওয়ার season 2 সম্পূর্ণ web series বাংলায়, Sunflower season 2 Sunflower season 2 2024 Sunflower season 2 review Sunflower season 2 trailer Sunflower season 2 post credit scene Sunflower season 2 trailer hindi Sunflower season 2 trailer tamil Sunflower season 2 scene Sunflower season 2 ending Sunflower season 2 explained in hindi Sunflower season 2 pitch meeting Sunflower season 2 review tamil Sunflower season 2 pitch meeting reaction Sunflower season 2 full movie in hindi Sunflower season 2 explained in hindi web explained Sunflower season 2 explained in tamil Sunflower season 2 explained malayalam Sunflower season 2 explicacion Sunflower season 2 explained in telugu Sunflower season 2 explained in bangla Sunflower season 2 explained in bengali Sunflower season 2 explosion Sunflower season 2 explanation Sunflower season 2 explained Sunflower season 2 extended trailer Sunflower season 2 exposition Sunflower season 2 extra scene Sunflower season 2 extra Sunflower season 2 story Bengali Crime movie explained in Bengali Sunflower season 2 full explanation Sunflower season 2 zee5 Murder mystry movie explained in Bengali Murder mystry series explained in Bengali Murder mystry web series explained in Bengali #sonyliv #sonylivvideos #zee5 #zee5show #zee5webseries #zee5premium

Cine-E-Ishq

3 weeks ago

প্রিয় দর্শক কেমন আছো সবাই শ্রী স্টাইলী আবারও সবাইকে স্বাগত আমি আজকে এক্সপ্লেইন করবো দুহাজার ২৪ শোধ্য ডেইলিস হওয়া অদ্ভুত একটি মার্ডার মিসপি ওয়েব সিরিজ সানফ্লাওয়ার স্টেশন টু নিয়ে ইজিন টু টার রহস্যটা বোঝার জন্য সিজন ওয়ানটা দেখা খুবই দরকার তাই যদি সিজন ওয়ানটা না দেখে থাকেন তাহলে ডান দিকের আই ব্রিটানে ক্লিক করে চট করে একবার দেখে নিন এজেন্ট আর স্টোরিটাও শুরু করার আগে বলে রাখি যদি আপনি আমাদের চ্যানেলে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে এক্ষুনি চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে বেল আইকন এ প্রেস করে দিন যাতে যখনই এই চ
্যানেলে কোন নতুন ভিডিও আপলোড হবে সবার প্রথম যাতে আপনি দেখতে পান আর সিরিজটির মিসভিটি সম্পূর্ণ উপভোগ করার জন্য এই ভিডিওটি একটু স্কিপ না করে পুরোটা দেখার অনুরোধ রইলো আর ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করতে কিন্তু বলবেন না তাহলে চলুন টিফিন ক্রিস্টিয়ালটা শুরু করা যাক সিজন ওয়ানে আমরা দেখি যে কিভাবে মিস্টার আহুজা রাজ কাপড়কে খুন করার প্ল্যান বানায় কিন্তু পরে খুনের পুরো সন্দেহ টা সোনুর উপর চলে যায় তাই পুলিশ সোনুকে খুজতে যায় কিন্তু কোথাও তাকে খুঁজে পায় না এবার সিজেন টু তে আর পরের স্টোরিটা আ
মরা জানতে পারি কম্পাউন্ডাররা মড়ক থেকে রাজের বডি নিতে আসে আর বডি থেকে তারা প্রচন্ড অবাক হয়ে যায় তারা দেখে যে রাজের বডিতে গিয়ে একটা চোখ মেশিন তারা ভাবে যে মড় থেকে একটা চোখকে নিয়ে গেল তানবে ডিজিকে বলে যে রাজের বডি নিতে কেউ আসেনি কিন্তু একটা চোখ নিয়ে গেছে এমনটা কে করতে পারে তারপর ডিজি মনে পড়ে যে রাজের বডি যে হসপিটালে ছিল সেই হসপিটালের সোনুও ছিল তাই ডিজি তাম্বেকে বলে যে যে কোনভাবে সোনুকে ধরে নিয়ে আসো আমরা এখানে জানতে পারি যে তারা সোনুর ওয়ান টেট পোস্টারও লাগিয়েছে ডিজে তাম্বেকে বলে যে ওই ডাব
ে কি কি ছিল সেটার রিপোর্ট তার তাড়াতাড়ি চাই তাতে তাম্বে বলে যে সেটা খুব তাড়াতাড়ি ম্যাসেজে তারা পেয়ে যাবে আবার আমরা জানতে পারি যে আজ তাম্বের বার্থডে এরপর আমরা দিল্লির পাইয়ারের বাড়িতে একটা লেডিকে বসে থাকতে দেখি দিলীপ কে ধমকিয়ে বলে যে তার সোসাইটিতে চারটে ফ্ল্যাট খালি পড়ে আছে আর তুমি যেই ফ্ল্যাটে ভাড়া নিতে আসে তাকে তুমি ইন্টারভিউতে ভাগিয়ে দাও তোমার জন্য তার ভাড়াটে জাষ্টিনাও চলে গেছে দিলি বলে যে জাষ্টিনার ক্যারেক্টার ভালো ছিল না এতে ওই লেডি দিলীপকে অপমান করে আর তাকে তার কাছে ডাকে আর বলে যে
ক্যারেক্টার তো তোমারও ভালো না তোমার চোখে লালসা ভরা আছে সে বলে যে এবার যদি কোন ভাড়াটে চলে যায় তাহলে সে তারে খারাপ অবস্থা করে দেবে এরপর আমরা মিস্টার আহুজাকে দেখি যেখানে তার ওয়াইফ রাধা তার বডিও অ্যাকসিডিং করার ছিল আর সে ব্যথায় কাতা ডাকছিল কিন্তু ওয়াইফের ভয় সে ওয়াক্সিং বন্ধ করছিল না আগের সিজনে তার ওয়াইফ তাকে বলেছিল যে সে জানে রাজকে সেই খুন করেছে তখন রাধার কাছে কারোর ফোন আসে আর সে ফোনে বলে যে সে পুলিশকে সব বলে দেবে এতে আউজার অবস্থা খারাপ হয়ে যায় এরপর আমরা সোসাইটিতে নতুন ফেস দেখি যার নাম রো
জি আর সে রাজ কাপড়ের ফ্ল্যাটে থাকতে এসেছিল সেখানে সে নিচে ওয়াচম্যানকে দেখে তাকেই লাইন মারতে শুরু করে আর সেটা দেখে ওয়াচম্যানও খুশি হয়ে যায় রোজিকে বেশি প্রশ্ন করেনা তারপর সেখানে আমরা সোনুকে দেখি যে এতদিন কিডন্যাপ ছিল সে পুরো কাদা মাখা অবস্থায় ছিল আর সেই অবস্থায় সে রোজির সাথে কথা বলতে শুরু করে দেয় ওয়াচম্যান সোনুকে দেখেই পুলিশ ডাকতে যায় কিন্তু সেখানে সে কোন কনস্টেবলকে পায় না কোন তখন রোজির জিনিসপত্র ধরতে হেল্প করে আর দুজনের লিফটের জন্য ওয়েট করে ওয়াচম্যান তখন দিদি ভাইয়ার কে ফোন করে বলে যে
সোনা এসে গেছে আইয়ার তাকে পুলিশকে ফোন করতে বলে রোজি সোনুকে জিজ্ঞাসা করে যে পুলিশ তাকে খুঁজছে কেন সে বলে যে তার ফ্রেন্ড সার্কেল অনেক বড় পুলিশদের সাথে তার ওঠা বসা শুনো লিফটে গান গাইতে শুরু করে আর তার গান শুনে রোজিও তার গানে ডান্স করতে শুরু করে দেয় এখানে আমরা বুঝি যে রোজিও কোন না কোনভাবে শুনুর মতই সেম ক্যারেক্টারের তারপর শোনো নিজের ফ্ল্যাটে চলে যায় আর রোজি রাজের ফ্ল্যাটে চলে যায় শোনো ফ্ল্যাটে এসে দেখে যে তার ফ্ল্যাটে পুলিশ সার্চ করেছিল তার ফ্ল্যাটটা পুরো নোংরা আর সেখানে সে একটা বক্স পায় সেখান
ে জাস্ট কিনা যাবার সময় তার প্যান্ট ফোন সবকিছু দিয়ে গেছে যেটা সে তার ফ্ল্যাটেই ভুলে গেছিল এখানে শোনো একটা ভয়েস রেকর্ডার ভাই যেখানে জাস্ট ইনা বলে যে আমি ফ্ল্যাট ছেড়ে যাচ্ছি সেটা শুধুমাত্র ওই দিলীভাইয়ারের জন্য কারণ সে আমার এগেইনস্টে বাজে বাজে কথা বলেছিল তুমিও ওর থেকে বেঁচে থেকো দিলীপ সোসাইটির সব থেকে বদমাশ লও এরপর দিলীপ সার্ফলাওয়ারের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে বলে দেয় যে শনু এসে গেছে এটা দেখে আউজা খুব খুশি হয়ে যায় সে ভাবে যে এবার পুলিশ অনুকে ধরবে আর আমি বেঁচে যাব এবার তামবেই রিজিকে এসে বলে যে সোন
ু এসে গেছে এরপর আমরা সোনুকে দেখি যে বেড থেকে একটা ছোট বক্স ১২ করে সেখানে আমরা দেখি কিছু টাকা আছে তার এক্স গার্লফ্রেন্ড জুহির কিছু জিনিস আছে আর মেন্টার অ্যাসাইনমেন্ট থেকে পালানো একটা নিউজের আর্টিকেলের পেজ আছে আর আছে একটা পাসপোর্ট সেখানে আমরা জানতে পারি যে শুনুর আসল নাম শ্বাসওয়াত লম্বা আর সে হয়তো সত্যি একটা মেন্টাল যে আগ্রার মেন্টাল হসপিটাল থেকে পালিয়ে এসেছে নিজের জিনিসগুলো দেখার পর শোনো সেগুলোকে লুকিয়ে দেয় আর স্নান করতে চলে যায় আবার আমরা রোজইকে দেখি যে রাজের ফ্ল্যাটে গিয়ে খুব খুশি হয়ে যায
় আর মনে হয় যে সে লটারি পেয়ে গেছে আবার টয়লেটে গিয়ে সে খুব কাঁদতে শুরু করে আবার পরক্ষণেই সে হাসতে থাকে এটা দেখে মনে হয় যে রোজি সোনুর মতোই সাইকো এরপর পুলিশের টিম সোনুকে ধরতে সোসাইটিতে আসে সেটা দেখে সবথেকে বেশি আউজা খুশি হয়ে যায় সোনুকে ধরতে পুলিশ পড়ে আসলে সোনু তাম্বেকে ফোন করে আর তাকে বার্থডে উইশ করে এরপর পুলিশ সোনুকে বাইরে আসতে বলে আর সোনুর টাওয়েল পড়া অবস্থাতেই তাকে ধরে নিয়ে চলে যায় এরপর মিসের আউজার ওয়াইফ রাধার কিছু মনে পড়ে আর সে সেটা পুলিশকে বলার জন্য এগিয়ে যায় আউযুবিল্লাহ তার ওয়
াইফ কে পুলিশের পেছনে যেতে দেখে খুব ভয় পেয়ে যায় আর ভাবে যে সে তার ব্যাপারে পুলিশকে সবকিছু বলে দেবে না তো সেটা ভেবে সে তার ওয়াইফকে আটকানোর জন্য ম্যাক্সি পড়েই নিচে নেমে চলে যায় কিন্তু তাকে ধরার আগেই আউজার ওয়াইফ অটো নিয়ে পুলিশ স্টেশনে চলে যায় তাই সেও অটো করে পুলিশ স্টেশনে যেতে থাকে রাতে সে তার ওয়াইফ কে সত্যি বলতে আটকাতে পারে পুলিশ অনুকে থানায় নিয়ে আসে আর এদিকে তানবে দেখে যে তার ৩ তিনটে গার্লফ্রেন্ড তার জন্য কেক নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে তানবে তাদেরকে সঙ্গে সঙ্গে ভাগিয়ে দেয় সেখানে রাধা একজন ম
হিলাকে নিয়ে আসে আর মিস্টার আউ যা বাইরে থেকে সেটা দেখে খুব ভয় পেয়ে যায় যে এবার পুলিশরা কে ধরে নেবে তাই সে ভয় পেয়ে চেঁচিয়ে দেয় আর বলে যে সে খুন করতে চায়নি তার ওয়াইফ তাকে ভরিয়েছে তাই তার সাথে তার ওয়াইফকেও যেন ধরা হয় আমি আমার ওয়াইফের কথা শুনেই টাবে বিষ মিশিয়ে ছিলাম এটা শুনে মিশের আউজার ভাই মিশর আউজাকে প্রথমবার সবার সামনে গালি দেয় আর বলে যে তোমার মতন বোকা আমি কোথাও দেখিনি আর এখানে এপিসের ওয়ানটা শেষ হয়ে যায় এপিসোড টু তে তাম্বে ডক্টর কে ফোনে ডাবের টেস্ট রেজাল্টটা তাড়াতাড়ি দিতে বলেন
যাতে তারা জানতে পারে যে আসলে সেই ডাবে আছে টা কি তানভীর ডিজি কে বলে যে বেশ ভালমতো কেস সলভ হচ্ছিল সব প্রমাণ শোরুমে পড়ছিল মাঝখানে আউজায় সে খেলাটা নষ্ট করে দিলো আর নিজের সব দোষ নিয়ে নিলো এরপর ল্যাবের ডক্টর টেস্ট কমপ্লিট করে এই টেস্ট রেজাল্টটা একজন কনস্টেবেলকে দিয়ে পাঠিয়ে দেয় রাধা ডিজিকে বলে যে তারা জিরাও আটার মিশিয়ে ছিল এটা শুনে মিস্টার আউজা খুব অবাক হয়ে যায় যে এটা কি করে সম্ভব কিন্তু সেও বলে যে হ্যাঁ আমরা ডাবের জিরাও আটার মিশিয়েছিলাম দাদা বলে যে সে এখানে তার বন্ধুকে নিয়ে ডোমেস্টিক ভায়ো
লেন্সের রিপোর্ট লেখাতে এসেছিল কিন্তু এখানে এসে সে এতে ফেঁসে গেছে তখন মিস্টার আহুজা বুঝতে পারে যে সে না বুঝে বাজে কান্ড ঘটিয়েছে কানবে তখন সোনুকে জিজ্ঞাসা করে যে তার কাছে ডাবটা কি করে এলো সোনু বলে যে সেটা সে ফ্ল্যাটের গেটের সামনে থেকে পেয়েছিল তাই সে ডাবটা নিয়ে ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছে আর ওই ইঁদুর মারার রেপ পয়জেন্টা সে ভুল করে তার হাত থেকে বাইরে পড়ে গিয়েছিল তখন তানবে বলে যে সে যখন কিছুই করেনি তাহলে এতদিন সে কোথায় ছিল অনু বলে যে তাকে কিছু সরদার কিডন্যাপ করে নিয়েছিল আর রাগে তাকে মারতে যাচ্ছিল স
েখানে গোল্ডিং চলে আসে আর তার সাহায্যে সে পালাতে পেরেছে আর ফিরে আসতে পেরেছে এদিকে আমরা রোজইকে দেখতে পাই সেই ফ্ল্যাটে কিছু খুঁজছিল আর সে অনেককে ফোন করে ব্যাট বেচারো চেষ্টা করে এবার সে কি খুঁজছিলো সেটা আমরা আগে গিয়ে জানতে পারবো এরপর আমরা অন্য সিনেমার কামিনীকে দেখি যে একটা বস্তির মধ্যে দিয়ে একটা দোকানে ঢুকে যায় এদিকে থানায় ডিজি সোনুকে জিজ্ঞাসা করে যে আজ তোমার গার্লফ্রেন্ডকে তোমার থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে তোমার তো নিশ্চয়ই রাগ হয়েছিল তখন শোনো বলে যে এজন্যই তো সে সিঙ্গেল আর সে রাজের চক্ষু কিনতে চাইছি
ল কিন্তু সে কন্ট্রোল করে নিজের মাথা ঠান্ডা করে নেয় তখনই সেখানে পুলিশের হাতে ডাবের টেস্ট রেজাল্টটা আসে আর ডিজি বলে যে ডাবে সত্যিই জিরা ওয়াটার ছিল তখন একটু ফ্ল্যাশব্যাক দেখানো হয় যখন আউজাতার ওয়াইফ রাধার থেকে বিশ্বের বোতলটা চাইছিল তখন রাধা বিষটা সরিয়ে তাতে জিরা ওয়াটার ভরে দেয় অংশে হুনকে ভয় পায় কিন্তু আউজাব ভেবেছিল যে সে সত্যি সত্যিই বিষ দিয়ে দিয়েছে এবার সত্যিটা শুনে আউজা খুব খুশি হয়ে যায় যে এবার তারা বেঁচে যাবে পুলিশ শোনো কেও যেতে বলে কারণ একটাই প্রুফ ছিল ডাব তাতেও বিষ ছিলনা কোন তাম্বে
র কাছ থেকে ঈদ জামা চায় তখন তাম্বে বলে যে পেছনে কিছু পুরনো প্যান্ডেল জামা আছে সেটা পড়ে নিতে এদিকে আউজাও উঠতে যাচ্ছিল তখন পুলিশ তাকে বসিয়ে দেয় রাধা তখন ডিজিকে বলে যে তার হাজব্যান্ড কে এটম টু মাদারের কেসে জেল হবে না তো এটা শুনে ডিজি আউজাকে জেলে ঢুকিয়ে দেয় আর আউজা ভাবতে থাকে তার ভাই খুব চালাক ডিজি রাধাকে ছেড়ে দেয় বাইরে এসে রাধা ডিজিকে জিজ্ঞাসা করে যে কোন পদ্ধতি নেই তো আউজাকে বাইরে বের করা ডিজি তখন বলে যে আপনি কি চান বাইরে বের করতে তাহলে আমরা তাকে ছেড়ে দেবো কিন্তু রাধা বলে যে সেটার কোন দরকার
নেই রাধা সেখানে দাঁড়িয়ে ডিজির সাথে লাইন মারে আর ডিজির রাধার ফোন নাম্বার নিয়ে নেয় মানে এখানে দুজনে দুজনকে পছন্দ করতে শুরু করে তারপর রাধা সেখান থেকে চলে যায় আর দিদি খুব খুশি হয়ে যায় এদিকে শোনো পুরনো কাপড় থেকে পুলিশের ইউনিফর্ম পড়ে নেয় আর অটোতে উঠতে গিয়ে তার ইউনিফর্মটা কিছুটা ছিঁড়ে যায় অটোওয়ালাকে সে পুলিশের মতো করে বলে যে সে যেন একটা তেলারের কাছে তাকে নিয়ে যায় অটোওয়ালা তাকে তেলের কাছে নিয়ে যায় আর তেলের তাকে বলে যে এটা সে এখনই ঠিক করে দিতে পারবে দিকে আমরা কামিনীকে দেখি যে ওই দোকান
ের মধ্যে সেই ডাবওয়ালাটার কাছে যায় আমরা এখানে জানতে পারি যে ডাবওয়ালার সাথেও কামিনীর অ্যাপিয়ার চলছে অন্যদিকে আমরা দেখি যে দিলীপ আইয়ার আর বাগমারীর ঝগড়া এখনও চলছে তারা জানতে পারে যে ডাচ কাপড়ের ফ্ল্যাটে কেউ থাকতে এসেছে তারা রেগে সেখানে যেতে থাকে যে ইন্টারভিউ ছাড়া কে ওই ফ্ল্যাটে থাকতে এসেছে এদিকে রোজ এই ফ্ল্যাটে কিছু খুঁজেই যাচ্ছিল তখনই তার নজর অনিল কাপড়ের একটা ফটো ফ্রেমের উপর পড়ে রোজি তার পেছন থেকে একটা ফাইল পায় মানে রোজি এতক্ষণ ধরে এই ফাইলটাই খুঁজছিল আইপে রোজি খুব খুশি হয়ে যায় এবার সোসা
ইটির মেম্বাররা রাজার ফ্ল্যাটে আসে রোজী বাইরে আসার সাথে সাথে সবার সাথে আলাপ করে নেয় রোজি সবার নাম আর ফ্যামিলির ব্যাপারে জানতো সেটা দেখে দিলিভাইয়ার খুব অবাক হয়ে যায় আর তার মাথার রোজিকে দেখে ঠান্ডা হয়ে যায় তারপর আইয়ার সবাইকে সেখান থেকে নিয়ে চলে যায় আর রোজিকে নিজের খেয়াল রাখতে বলে থানায় ডিজি তাম্বেকে বলে যে ডাবে যদি বিষ ছিল না তাহলে রাজ কাপড় মরলো কিভাবে এবার আমরা ওই ডাবওয়ালা আর কামিনীকে দেখি ডাবলা ফ্রিজ থেকে একটা বক্স বের করে আর এখানে জানা যায় যে কাজের চোখ তো ওই বক্সের মধ্যে আছে আর এইস
বের পেছনে এই দুজনেরই হাত আছে যারা এখনো পর্যন্ত পুলিশের হাত থেকে বেঁচে রয়েছে আর এখানেই এপেসের টু টাও শেষ হয়ে যায় শুরুতে আমরা রাজ কাপড়কে দেখি যে উইল বানাচ্ছিল আর এটা সেই উইলটাই ছিল যেটার রশি এতদিন খুঁজছিল উইলটা নিয়ে এবার রোজ ইভপ্রেসেন্টে সোসাইটির মেম্বারদের কাছে আসে আর বলে যে রাজ কাপুড় এই ফ্লাটটা তার নামে লিখে দিয়েছে তারা তখন রোজিকে জিজ্ঞাসা করে যে আজ তোমার কি হয় তখন রোজি বলে যে কাতরা স্পেশাল প্রেম এখানে দিলীপ রোজিকে বেশি প্রশ্ন করেনা এতে সবাই আবেগে দিলীপের হঠাৎ গিয়ে কথায় কথায় জানা যায়
যে রোজি ০১:১২ ডান্সার সেটা শুনেও আই আর চুপ করে থাকে পাশেরটা একজন কমিটি মেম্বার বলে যে রাজকুমার নমিনেশন করে দিয়ে যায়নি যে এই ফ্ল্যাটটা কেউ পাবে এই উইলটা পেক হবে তখন বাগওয়ানী বলে যে নমিনেশন পেপার আছে এখানে আই আর নিজে সাইন করেছে এটা শুনে আই আর কিছু বলতে পারেনা অন্যদিকে সোনু তার মাকে ফোন করে আর রোজির কথা বলে যে রোজি খুব ভালো মেয়ে কিন্তু তার মা কে সেটা এখানে দেখানো হয়না তারপর রোজই তার ওয়েল নিয়ে উঠে পড়ে আর বলে যে আমি এখন এই ফ্ল্যাটের ল্যান্ড লন তাই কেউ আমাকে বের করতে পারবে না এরপর শুধু যে রোজ
িকে নিচে আসতে দেখে সে লিফটের সামনে দাঁড়িয়ে যায় যাতে সে রোজির সাথে কথা বলতে পারে আর রোজিওর নিচে এসে সুনুর সাথে অনেক কথা বলে এবং তার মায়ের সাথে ও রোজিকে কথা বলায় এরপর সোসাইটি কমিটির মেম্বাররা আই আর কে বলে যে সে ওই বাগডান স্যারকে সোসাইটিতে থাকতে কি করে দিল তখন দিলীপ বলে যে আমাদের চিন্তাধারাটা দিন দিন ছোট হয়ে যাচ্ছে আমাদের ব্রাড মেন্টালিটি নিয়ে চলা উচিত এটা শুনে সবাই খুব অবাক হয়ে যায় এরপর রাধা ডিজির কাছে থানায় হাজির দিতে এসে দেখে যে ডিজি খাবার বাইরে থেকে আসছে এটা দেখে রাধা বলে যে মনে হয় আ
মার হাজবেন্ডের মত আপনার ওয়াইফ ও আপনাকে ভালোবাসে না আর এখানে এদের লাভ স্টোরি শুরু হতে দেখা যায় এরপর শোনো রোজিকে ফ্ল্যাটের সামনে ছাড়তে আসে আর শোনো নিজের ফ্ল্যাটের একটা চাবি রোজিকে দিয়ে দেয় বলে যে বাইচান্স চাবি হারিয়ে গেলে সে তার থেকে নিয়ে নেবে কথায় কথায় সনু রোজের নাম্বার চায় রোজি বলে তার কাছে সবার নাম্বার আছে আর সে সনুর নাম্বারে মিসকল দিয়ে দেয় আর সনু রোজির নাম্বারটা সেভ করে নেয় সনু তখন রোজিকে বলে যে তারা বাইরে কোথাও দেখা করতে কি পারে তখন রোজই সনুকে তার অফিসে যেতে বলে আর সেখানকার এড্রে
স পাঠিয়ে দেয় বুনু তখনও জানতো না যে তার অফিস হলো ১২ এদিকে তানবে হসপিটালে সে সবার উপর রেগে যায় আর বলে যে আমাদের চোখের সামনে থেকে কি করে কেউ একটা চোখ খুলে নিয়ে চলে গেল তারপর তানবে সব কম্পিউটার থেকে শুনোর ফটো দেখিয়ে বলে যে একে চেনে কিনা কিন্তু সবাই দেখেনি বলে দেয় তখনই একজন কেমিস্ট বলে যে সে এই ছবির লোকটাকে দেখেছে আর এখানে ওই কেমিস্ট এর সাথে তাম্বে ঝগড়া শুরু হয়ে যায় আর তামবে তাকে ধরে নিয়ে চলে যায় পরেরদিন সনু পুলিশের ইউনিফর্মটা টিলারের কাছ থেকে আনতে চায় আরো সেটা তাকে তামবেকে ফেরত দিতে হতো
কিন্তু সে গিয়ে দেখে যে ইউনিফর্মটা সে অন্য কালারের সুতো দিয়ে সেলাই করে দিয়েছে তখন বিরক্ত হয়ে দোকানের মালিক কে ডাকে মালিক এসে বলে যে তার টেলিটের কালার ব্লাইন্ড রিলেস আছে আর সে নিজে সেটা ঠিক করে দেবে এরপর তাম্বে হসপিটালের সিসিটিভি রুমে গিয়ে সেখানকার অপারেটরকে শুনুন ফুটেজ দেখাতে বলে কিন্তু সে বলে যে সেটা মেন সার্ভারে আছে আসতে টাইম লাগবে আসলেই তাদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হবে থামবে তাকে বলে যে সেটা যত তাড়াতাড়ি সম্ভব উনত্রিশ টা যেন পাওয়া যায় এদিকে শোনো অনেকদিন পরে অফিস দেয় আর সেদিন এমপ্লয় অধ্য
ায় ইয়ারের এওয়ার্ড দেওয়া হচ্ছিল ভাবে যে প্রতি বছরের মতন এবারও এমব্রয়ডারিয়ারের অ্যাওয়ার্ডটা সেই পাবে কিন্তু আচার যে সেখানকার এই চার্জ ছিল সে অন্য একজনের নাম এনাউন্স করে দেয় এতে শুনুন মন খারাপ হয়ে যায় তাতে তার টেবিল ও চেঞ্জ করে দেওয়া হয় এরপর আমরা দেখি যে আউজার ওয়াইফ আউজার সাথে দেখা করতে আসে আর বলে যে তাদের উকিল আসছে আসলে আমরা বুঝি যে উকিল নিজেই জানে না যে কি করতে হবে আর সে একটা পুরো বোকা উকিল ছিল এতে বোঝা যায় যে রাধা ইচ্ছে করেই এরকম উকিল হায়ার করেছে আবুজাব উকিল কে জিজ্ঞাসা করে যে সে
বেঁচে যাবে তো তাতে উকিল বলে সেটার গ্যারান্টি সে দিতে পারবে না টেশনে আউজার টেনশনে পড়ে যায় যে এ কেমন উকিল দাদা ধরে নিয়ে এসেছে এরপর রোজই বড় একটা হাতুড়ি নিয়ে ফ্লাটের ওয়ালে ভেঙে কিছু খোঁজার চেষ্টা করতে থাকে কিন্তু সে কিছুই পায় না এখানে আমরা বুঝতে পারি যে রোজি এখনো কিছু উপজার পেছনে আছে অন্যদিকে লাঞ্চে সোনুর কাছে ওই অ্যাওয়ার্ড পাবা লোকটা আসে আর শোনো তাকে বলে যে সেল তো সে বেশি করেছে আর তুই চিটিং করে জিতেছিস তখন সে বলে যে পুলিশের ঝামেলার মধ্যে পড়লে এরকমই হবে তারপর তার মনে পড়ে যে লক করা বিষয়টা
র জন্য তার সাথে এই চ্যানেলের কাউন্সিলিং আছে আব্বাসনু কাউন্সিলিং এর জন্য চলে যায় আর গিয়ে দেখে যে আচালি তার কাউন্সিলিং করবে আচাল এখনো তার ওপর ফিদা ছিল আর সে সোনুকে ইন্টিমেট হবার কথা বলে আর পাউডার নেবে কিনা জিজ্ঞাসা করে কিন্তু শোনো চুপচাপ সেখানে বসে থাকে থানায় ডিজে কনস্টেবলের উপর খুব রেগে যায় আর রাজের ফোনটা তাড়াতাড়ি লক খুলিয়ে আনতে বলে কনস্টেবল তখন ফোনটা আর লক করার জন্য বেরিয়ে যায় বাইরে থেকে সব শুনে তানবে ঝাড় খাওয়ার ভয় এখান থেকে পালিয়ে যায় আর কিছুক্ষণ পরে ফোনের লকটা খুলিয়ে নিয়ে আসে ত
ানবে এসে দেখে যে খালি রাধার ছবি দেখতে যাচ্ছিল তখন তাম্বে বলে যে আউজার ওয়াইফ যখন লাইন দিচ্ছে তখন একবার তুমিও ট্রাই করে নাও তাম্বে ডিজিকে ফোন করতে বলে আর বলে সে কি পড়েছে সেটা জিজ্ঞাসা করতে তাহলে রাধা পটে যাবে তাম্বের কথা শুনে ডিজি রাধাকে কল লাগায় আর ভয়ে ভয়ে সে কি পড়েছে সেটা জিজ্ঞাসা করে তাতে রাধা সব বলে দেয় এতে ডিজি খুব খুশি হয়ে যায় আর বলে যে কাল থেকে আর হাজির দিতে আসার দরকার নেই কিন্তু রাধা বলে যে তার সাথে দেখা তো করতে আসতে পারে এতে তা মেয়ে খুব খুশি হয়ে যায় যে এবার ডিজিও তার মতো গার্ল
ফ্রেন্ড বানাচ্ছে এর পর শোনো রোজের বলে ১ ড্রেসে একটা বাড়ি আসে আর এসে দেখে যে ডোজি ডান্স করছে আর সেই ডান্স দেখে সে মহিত হয়ে যায় তার পাতার কিছু হয় আর সে বাথরুমে গিয়ে হাত ধুতে থাকে কিন্তু এটা সে কেন করছে সেটা আমরা বুঝতে পারি না এদিকে ডিজি রাজের ফোনে দেখে যে তার এক্স ওয়াইফ তাকে দুদিন আগে একটা ভয়েস রেকর্ড পাঠিয়েছিল কিন্তু সেটা এখন চলছে না থামবে বলে যে এটার ব্যবস্থা সে নিজের করছে আর সাথে তারা এটাও দেখে যে রাজ লাস্ট কথা রুজির সাথে বলেছিল আবার ডিজিয়াল তাম্বে ওই বারটায় যাবার জন্য বেরিয়ে পড়ে এদ
িকে রোজি সোনুর কাছে আসে আর তাকে ডান্স করার জন্য বলে শুনু তখন রোজির সাথে ডান্স করতে থাকে এরপর সেখানে রোজির সামনে ডিজিয়ার তাম্বে চলে আসে আর সোনুকে সেখানে দেখে তারা কেউ অবাক হয়ে যায় যে এখানেও সোনু এসে গেছে আর এখানেই এপিসোড থ্রী টাও শেষ হয়ে যায় এপিসোড ফোরের শুরুতে আমরা রাজের খুনে নদদিন আগের দিন দেখি যেখানে রাজ রোজির সাথে বারে ডান্স করছিল আর ডান্স করতে করতে আজ তার উকিল টা দেখায় আর বলে যে আমার ১৪০০০০০০০ টাকার প্ল্যাট আমি তোর নামে লিখে দিয়েছি আমি মরে যাবার পর তুই সেটা পেয়ে যাবি সেটা শুনে রোজিকে
ও অবাক হয়ে যায় আর পরে সে তার মাকে ফোন করে বলে যে মা এবার সব ঠিক হয়ে যাবে বাট আমাদের আবার প্রেজেন্টের স্ক্রিন দেখানো হয় যেখানে বিছি রোজিকে জিজ্ঞাসা করে যে আজ তার কত ক্লোজ ছিল রোজি বলে যে রাস্তাকে পছন্দ করত তার নামে ফ্ল্যাট লিখে দিয়েছে এদিকে টয়লেটে তাম্বে শনুকে বলে যে এত সুন্দর আইটেম সে কি করে পটালো ও তখন রেগে তাম্বেকে বলে যে রোজই কোন আইটেম ৯ ডিজি যখন বলে যে এতোই যখন ক্লোজ তাহলে রাজের বডি নিতে আসেনি কেন এতে রোজি বলে যে সে তো ৫ দিন আগেই খবর পেয়েছে তখন বলে যে রাজ যে চাইনিজ খাবারের অর্ডার দিত
সেটা তার ফোন থেকে অর্ডার হতো না বুঝি তখন বলে যে সেটা সে রাজকে সারপ্রাইজ টিপ দিত কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে সেই খাবার তো রাজ খেতোই না সেই খাবার বেশিরভাগই ওয়াচম্যান খেত তারপর বারে রোজের গান চালু হয়ে গেলে সে বাকি প্রশ্নের উত্তর না দিয়েই ডান্স করতে চলে যায় এদিকে শোনো ডিজিকে বলে যে এর সাথে তো তার জন্ম জন্মান্তরের সম্পর্ক আছে ১২ বন্ধ হবার পরেও ডিজি আর তামবে বসে থাকে আর রোজিকে প্রশ্ন করতে থাকে কিন্তু রোজই কিছুই বলে না ডিজে যাবার সময় রোজিকে বলে ১৬ রাজের কোনে সাসপেক্ট সে যেন সাবধানে থাকে এরপর ফেরার পথে ডিজ
ির কাছে রাধার মেসেজ আসে আর তাতে সে খুব খুশি হয়ে যায় এদিকে থামবে থানার বাইরে নিউ গার্লফ্রেন্ডের সাথে কথা বলে আর অন্যদিকে একটা মোটা ইঁদুর এভরিওয়ান শ্রমে ঢুকে গিয়ে বক্স কাটতে থাকে পরের দিন সকালে কামিনী কমিটির কাছে যায় আর বলে যে সে একটা নতুন এজেন্সি খুলেছে আর আজ থেকে সোসাইটির সব মেয়ে সেই আনবে এতে সোসাইটির কমিটি মেম্বাররা মানা করে দেয় সেটা শুনে কামিনী সব মেয়েদের ডেকে নেয় আর বলে যে এদের স্যালারি বাড়াতে হবে কারণ এরা সবাই আমার এজেন্সির আন্ডারে কাজ করে এতে কমিটি বাধ্য হয়ে মেনে যায় এরপর শোনো এ
কটা কসমেটিকসের দোকানে যায় আর সেখানকার মালিকের সাথে ঝগড়া করে আর বলে যে তুই নকল ইনভয়েস্ট দিয়েছিলি যার জন্য আমি এমপ্লয়ি অবদারিয়ার হতে পারিনি তারপর সে সেখান থেকে কিছু জিনিস নিয়ে নেয় আর সেখান থেকে চলে যায় এরপর আমরা আইয়ারকে তার মেয়ের সাথে দেখি যেখানে সে মানতে পারছিল না যে তার মেয়ে ছেলে ও মেয়ে উভয়কেই পছন্দ করে আই আই রেগে বলে যে সে তার মেয়ের বিয়ে খুব তাড়াতাড়ি দিয়ে দেবে এবার থানায় পুলিশের কাছে সোনুর ফুটে চলে আসে আর তারা সেই কেমিস্ট কে দেখে পাঠায় আর তানবে তাকে জিজ্ঞাসা করে যে সোনুর সা
থে তার কি কি কথা হয়েছিল দিন এবার একটা ফ্ল্যাশ ব্যাকে যায় যেখানে শুধু ওই কেমেস্টের কাছে বিস্কুট আনতে যায় আর তিনটে বিস্কুট নিয়ে পাঁচশো টাকার নোট দেয় প্রথমে কেমিস্ট নোট টা নিতে মানা করে দিয়েছিল কিন্তু নোটে ইউনিক নাম্বার দেখে সেই নোট টা নিতে চায় কিন্তু তখন সোনু আর দিতে চায় না তাদের টানাটানিতে নোটটা ছিঁড়ে যায় আর এতে শোন বলে যে এবার এই নোটটা সেই দেখে নিই এবার পেজেন্টের ডিজির কিছু গন্ধ পায় তখন কনস্টেবের বলে যে বিশেষ আউজা খাবার নিয়ে এসেছে সাথে সাথে ডিজির রাধার সাথে দেখা করতে চলে যায় ডিজি ওই
কেমিস্ট্রিকেও চলে যেতে বলে এবার ডিজি রাধার সাথে খাবার খেতে বসে যায় রাতা মিশার আউজার জন্যেও খাবার নিয়ে যায় তখন আউজার সাথে থাকা আর একজন ক্যাঈদির সেই খাবারটা বলে যে এত শক্ত রুটি নিশ্চয়ই আউজার ওয়াইফ আউজাকে একদমই ভালোবাসে না এদিকে ডিজে রুটিগুলো খুবই নরম ছিল মানে রাধা ইচ্ছে করে আউজার জোরে শক্ত রুটি এনেছিল আর তাদের গল্প করাতে তাম্বে পেছন থেকে ভিডিও করে নেয় এই পর কনস্টেবেল আউজার বেলের পেপার ডিজির কাছে নিয়ে আসে কিন্তু রাস্তাতে ইচ্ছে করে সবজে ফেলে দেয় বলে যে এত তাড়াতাড়ি কি দরকার আরামসে বেল হবে
অন্যদিকে আঁচল শুরুর কাছে আসে আর বলে যে তাকে খুব স্টেজ লাগছে সে কিছুদিন ছুটি নিয়ে নিজের ভালোবাসার সাথে ঘুরে আসুক আচ্ছা আসলে নিজের দিকে ইশারা করছিল কিন্তু ছুটির কথা শুনে শোনো ডোজিশ কথা ভাবছিল আর যে আঁচল পাউডার নিয়ে পেছন ঘুরে তখনই শোনো সেখান থেকে চলে যায় এদিকে থানায় রাজের ফোন থেকে দিলীপ আইয়ারের একটা ভিডিও পাওয়া যায় সেটার জন্য তারা আইয়ারের সাথে কথা বলতে চায় এরপর কামিনী রোজের ফ্ল্যাটে আসে আর বলে যে এখানে আগে কাজ করত তাই সে আবার কাজ করতে চায় কিন্তু রোজি বলে যে তার মেয়েদের দরকার নেই আমরা এখা
নে দেখি যে আইয়ার ভেতরে লুকিয়ে আছে আর রোজি বলে যে এরকম করে আর কোনদিন আসবে না সেটা শুনে আইয়া চুপচাপ সেখান থেকে চলে যায় মানে আই আর কোনো ভালো লোক ছিল না এখানে এপিসোড ফোর শেষ হয়ে যায় এপিসোড ফাইভ এ আমরা দেখি যে সেই ডাবওয়ালা টা হসপিটালে কম্পাউন্ডার সেজে ঢুকে আর তার সাথে একটা নার্ভাস থাকে যে তাকে ভেতরে ঢুকতে দিয়েছিল আর সে মর্গে ঢুকে রাজেদা একটা চোখ কেটে নেয় এবার এটা সে কেন করল সেটা আমরা আগে গিয়ে জানতে পারব ভাই সোনুর সাথে একটা প্রকারের দেখা হয় সে বলে যে রোজি ফ্ল্যাটটা বেচতে চাইছে কিন্তু খুনের
প্রবলেমের জন্য সে ফ্ল্যাটটা সেল করতে পারছে না এটা শুনে শোন খুব চিন্তায় পড়ে যায় যে রোজি কেন ফ্ল্যাট বিক্রি করতে চাইছে তাই সে সোজা রোজির কাছে চলে যায় আর ফ্ল্যাটের কথা জিজ্ঞাসা করে তাতে রোজি বলে যে সে তাকে সারপ্রাইজ দিতে চাইছিল তাই বলেনি সারপ্রাইজের নাম শুনে সোনু চুপ করে যায় রোজি সোনুকে বলে যে সে এই প্লাটস সেল করতে পারছেই না তখন সোনু বলে যে সে নিজের দায়িত্ব নিয়ে এই প্লাটটা বিক্রি করিয়ে দেবে অন্যদিকে আমরা দেখি যে দিচ্ছি রাধার সাথে ডেটে যাবার জন্য শপিং করতে থাকে আর তখনই তাম্বের কাছে রাজের ফোন
ে পাঠানো তার এক্স ওয়াইপেড ভয়েস নোটটা লিনয় ফোন কম্পানি থেকে চলে আসে এখানে তারা শুনে যে রাজের এক্স ওয়াইফ রাজের কাছ থেকে টাকা আর গয়না চাইছে আর না দিলে সে রাজকে প্রাণে মেড়ে দিয়ে বাট হুমকি দিচ্ছে রেকর্ডিং টা শুনে ডিজিয়ার তাম্বের রাজের ওয়াইফের উপর পুরো সন্দেহটা হয় থেকে কামিনী সোনুর বাড়িতে কাজের জন্য আসে কিন্তু সোনু বলে যে তার কাজের লোকের দরকার নেই তখন কামিনী ইচ্ছা করে বলে যে রোজি ম্যাডাম তাকে পাঠিয়েছে আর সেটা শুনে সোনুর সাথে সাথে কামিনীকে কাজের জন্য ডেকে নেয় আর কামিনী ইচ্ছে করে সোনুর কাছে
রোজি তার ব্যাপারে ভালো ভালো বলেছে সেটা বলতে থাকে আর এটা শুনে কোন খুব খুশি হয়ে যায় তারপর আইয়ারের বাড়িতে প্যাডিকে দেখতে ছেলের বাড়ির লোক আসে আলাদা ভাবে বসা অবস্থায় প্যাডেল ছেলেটাকে গালাগালি দিয়ে বলে যে সে কেন বিয়ে করতে চাইছে তাতে ছেলেটা বলে যে তার জব হয়ে গেছে এবার তো বিয়ে করতে হবে আর সে বলে যে তার বাইক সেক্সুয়াল মেয়েও চলবে এটা শুনে প্যাডিও অবাক হয়ে যায় যে সে কি করে জানলো তখন বলে যে তার এক্সপেরিয়েন্স আছে সে দেখে বলে দিতে পারে এ কি রকম কথা শুনে প্যাডিরোর ছেলেটাকে ঠিকঠাক লাগে তখনই সেখা
নে দিদি দিলীপ আইয়ারের সাথে দেখা করতে আসে আর তাকে সে কান্না করা ভিডিওটা দেখায় ভিডিওটা দেখানোর সময় ডিজির ফোনে রাধার রোমান্টিক মেসেজ আসে কিন্তু আই আর টেনশনের জন্য নিজেকে কিছু বলেনা আই ডিজিকে বাইরে গিয়ে কথা বলতে বলে কারণ বাড়িতে প্যাডিকে দেখতে ছেলের বাড়ির লোক এসেছিল আবার শোরুম ফ্ল্যাটে কাজ করতে করতে কামিনী বলে যে রোজি ম্যাডাম তাকে বলেছে যে তার শোন পুরো খেয়ালে রাখতে আর বাড়ির সব জিনিসগুলো যেন তার জানা থাকে এটা শুনে শোনো বলে যে তোমার যেটা ইচ্ছা তুমি সেটা করো ডিজি আইয়ার কে জিজ্ঞাসা করে যে ভিডিওত
ে সে কেন কাঁদছিল আর ওয়্যার ইসমাইল লেডি কেন বলছিল তাতে আইয়ার কথা ঘুরিয়ে ডিজি কে বলে যে তার মেয়ে বায় সেক্সুয়াল জানতে পেরে সে কাঁদছিল আর সে কিছু বলে না কিন্তু ডিজি বলে যে সত্যিটা সে সবার সামনে এনেই ছাড়বে ফ্ল্যাটে কাজ করতে করতে কামিনী একটা প্যান্ট পায় যেটা পড়ে শোনো বুড়ো আঙ্কেলকে নিয়ে হসপিটালে গেছিলো তখনই স্ক্রিনটা একটু ফাস্টে যায় যেখানে সেই প্যান্টটা রাজ কাপড় পড়ে ঘুরছিলো আর কামিনীকে তার সাথে রুমে যেতে বলছিল তাতে কামিনীও মেনে যায় সনু সেই প্যান্টটা পরে ভুল করে ফেলেছিল তাই প্রেজেন্ট সিনে
সেটা মনে করে কামিনী সেই প্যান্টার ফটো তুলে নেয় যাতে পরে এভিডেন্স হিসেবে কাজে লাগাতে পারে কিন্তু সনু সামনে চলে আসায় কামিনী ভালো করে ফটো তুলতে পারে না এদিকে তানবে রাজের ওয়াইফের বাড়িতে যায় আর তাকে সেই অডিওটা শোনায় এতে রাজের ওয়াইফ একটু ভয় পেয়ে যায় আর তাকে ওয়ার্ল্ডে নিয়ে আসতে বলে আর তার উকিলের সাথে কথা বলতে বলে অফিসে শুনুন বসেছিল তখনই সেখানে আঁচল থাকে খুঁজতে আসে আর শোনো নিচে লুকিয়ে পড়ে শুনকে না পেয়ে এখান থেকে চলে যায় এদিকে আউজার বেল হয়ে যায় আর ডিজি তাকে তার সাথে নিয়ে যেতে থাকেন কা
রণ আজ ডিজির সাথে রাত ৮ ডেট ছিল কিন্তু আউজা বলে যে সে হেঁটে চলে যাবে কিন্তু ডিজি আর কনস্টেবল তাকে গাড়িতে বসিয়ে নেয় আউজার তখন কিছু গন্ডগোল মনে হয় তারপর ডিজি একটা জায়গায় নেমে চলে যায় আর গাড়িতে বসে আউজা ভাবতে থাকে যে তাকে নিশ্চয়ই তারা ইনকাউন্টার করবে আর গাড়িতে বসে বসে রাত হয়ে যায় আর সে সুযোগ বুঝে গাড়ি থেকে নেমে পালাতে থাকে ডিজি সেটা দেখে কিছুই বলে না সে ইচ্ছে করেই এমনটা করেছিল যাতে সে চুপচাপ থাকে কারণ আউজার ওপর কোনো কেসই হয় না এরপর আউজা ছুটে নিজের বাড়িতে চলে আসে আর রাধা তাকে দেখে চমকে
যায় যে একে কে ছাড়লো তখনই সেখানে দিদি ডেটের জন্য আসে আর দুজনে আউজার সামনে কথা বলতে থাকে ডিজে বলে যে যদি আউজা গাড়ি থেকে না পালাতো তাহলে সে বেঁচে যেত কিন্তু এখন সরকার তাকে দেখলে ইনকাউন্টার করে দিতে বলেছে আর এভাবে তারা আউজার মজা নিতে থাকে তখন তারা বাইরের চেঁচামেচির আওয়াজ শুনতে পায় দেখে যে রাজের ওয়াইফ নেয় না রাজের ফ্ল্যাটে এসে রুজির সাথে ফ্ল্যাট খালি করে দেওয়ার জন্য বলছে আর ঝগড়া করছে কিন্তু রোজি বলে যে এটা তার ফ্ল্যাট সে ফ্ল্যাট ছাড়বে না আর রোজই তাকে এখান থেকে চলে যেতে বলে তখন সেখানে সোনুও
চলে আসে আর রাজের ওয়াইফের সাথে ঝগড়া করতে থাকে রাজের ওয়াইফ পুলিশ আনার হুমকি দেয় আর তখন শোন সবকিছু ভিডিও করতে থাকে তারপর রাজের ওয়াইফ সেখান থেকে চলে যায় আর ভেতর থেকে ডিজি সবকিছু দেখতে থাকে তারপর শোন সেই ভিডিওটা তামবেকে পাঠিয়ে দেয় ভিডিওতে রাজের ওয়াইফকে বলতে শোনা যায় যে তুই আমাকে ডবল ক্রস করেছিস আর এতে প্রমাণ হয় যে রাজের ওয়াইফ রোজিকে আগে থেকেই চিনতাম এরপর রোজি আর শোনো সেখান থেকে চলে যায় আর সেটা কামেনি দেখছিল তাতে চলে যাবার পর ডুব্লিকেট চাবি দিয়ে কামিনী রোজিরে ফ্ল্যাটে ঢুকে যায় আর সোজা
বেল্টমে একটা গুপ্ত বলটির কাছে এসে সেটা দেখতে থাকে আমরা সেখানে বুঝেছি সেই সেফটা রাজেশ চোখ দিয়েই খুলবে ভাই তারা রাজের চোখ খুলে নিয়ে এসেছিল কামিনী অনেকবার ট্রাই করে কিন্তু কিছুতেই সেফটা খুলছিল না তখনই সেখানে রোজই বড় একটা হাতুড়ি নিয়ে চলে আসে আর সেটা দেখে কামিনী খুব ভয় পেয়ে যায় আর এখানে এপিসোডস পাইপটা শেষ হয়ে যায় এপ্রিল ফুল সিক্সে আমরা পাঁচটেস্ট ইন দেখি যেখানে রাস্তা সব টাকা আর গয়না ওই সেফটার মধ্যে রাখত যেটা তার চোখ আর পাসওয়ার্ড দিয়ে খুলতো আর সেটা কাজ করতে করতে কামিনী দেখতো রেজাল্ট রোজি
কামিনীকে বলে যে চল খোল এই সেটটা কিন্তু অনেকবার ট্রাই করার পরেও সেফটা খোলে না রুজি কামিনীকে বলে যে মরা মানুষের চোখ ৬ঘন্টা পর আর কোনো কাজে আসে না একটু তো মাথা লাগাবি এতে আমরা বুঝিছি রোজি এই সেফটাই হাতুড়ি নিয়ে খুঁজছিল কিন্তু পাইনি এরপর রোজি কামিনীকে পাসওয়ার্ডদের সাহায্যে সেফটা খুলতে বলে কামাই তখন রাজের বট ডেট দিয়ে খোলার চেষ্টা করে কিন্তু সেটা খোলে না রুজি তখন বলে যে বেশি চেষ্টা করলে এটা সারাজীবনের মতন ব্লক হয়ে যাবে তাহলে সেও কিছু পাবে না আর কামেনিও কিছু পাবে না আলপাতলা ডিল করে কামেনি বলে যে ফি
ফটি ফিফটি কিন্তু রোজি বলে যে এই টি টোয়েন্টি আর তাতে কামিনী মেনে যায় রোজি তাকে বলে যে তুই এখন যা আমি কিছু ভাবছি লক খুললে তোকে জানাবো কিন্তু কামিনীর ভরসা ছিল না তাই সে সেই চোখটার সাথে রুজিকে নিয়ে সেলফি তুলে রাখে যাবার সময় রুজি ডুবলিকেট চাবিটাও কামিনীর থেকে নিয়ে নেয় ফ্যামিলি চলে যেতেই রোজই ঠিক পাসওয়ার্ড দিয়ে সেফটা খুলে ফেলে এর মানে রোজই পাসওয়ার্ডটা জানতো শুধু সেফটা খুঁজে পাচ্ছিল না অন্য সিনে রাস্তা দিয়ে যখন কামিনী বাড়ি ফিরছিল তখন তামবে তাকে ধরে নেয় আর কামিনীকে তার সাথে নিয়ে যেতে থাকে ত
াদের দুজনের মধ্যে কথায় বোঝা যায় যে থামবে কামিনীকে রাজের বাড়িতে ডুবলিকের চাবিটা দেয় যাতে সেখানে গিয়ে কিছু এভিডেন্স পাওয়া যায় আর সাথে তানবে সোনুর বাড়িতে কাজ করতে পাঠিয়েছিল যাতে সোনুর উপর নজর ডাকা যায় কামিনী কলেজে রোজি তাকে ধরে ফেলেছে আর তার কাছ থেকে ডুবলিকেট চাবিটাও নিয়ে নিয়েছে আর কামিনী বলেছে নিশ্চয়ই শোন রাজকে মেরেছে কারণ শুনুর বাড়িতে রাজের প্যান্ট পেয়েছিলো আর তার তোলা সেই প্যান্টের ছবিটা সে আমবেকে দেখায় কিন্তু ছবিটা এতটাই ঝাপসা ছিল যে ভালো করে কিছুই বোঝা যাচ্ছিল না এদিকে আওজাকে ত
ার ওয়াইফ রাধা তাকে বেডরুম থেকে বের করে দেয় আর তাকে একা শুতে বলে আর নিজে ডিজির সাথে ফোনে কথা বলতে থাকে তারপর ফোন রাখার পর ডিজি আবার দুর্গন্ধ পায় আর রেগে গিয়ে চেক করতে যায় যে এই গন্ধটা আসছে কোথা থেকে এরপর সোনুর কাছে রোজি আসে কারণ আজ তাদের ডেট ছিল আর তখনই একটু ওয়াইন রোজির হাত থেকে সোফায় পড়ে যায় আর সেখানে লাল দাগ হয়ে যায় এদিকে তাম্বে কামিনীকে বাড়ি ছাড়তে আসে কামিনী বলে যে সোনুর বাড়িতে অনেক রকমের প্রেমিকাল আছে জানিনা সে গুলো দিয়ে কি করে নামবে তখন কামিনীকে বলে যে শুনুর কাছে যদি কারোর চোখ
পায় তাহলে ফটো তুলে পাঠাতে কারণ শুনু আজকে চোখ নিয়ে পালিয়েছে এটা শুনে কামিনী চমকে যায় আর চোখটা লুকাতে থাকে আর বলে যে কোন ইনফরমেশন পেলে সে জানাবে আসে সেখান থেকে চলে যায় অন্যদিকে শোনো প্রেমিকাল দিয়ে সোফার দাগটা পরিষ্কার করতে থাকে আর রোজিরও কেমিক্যালের বিষয়ে একটু নলেজ থাকায় শোনো আরো ইমপ্রেস হয়ে যায় তারপর শোনো রোজিকে কিস করতে যায় কিন্তু রোজি বলে যে এসব বিয়ের পরে এটা শুনে শোনো ভাবে যে এরা তো তার নিজের লাইনে এদিকে ডিজি থানার এভিডেন্স রুম থেকে একটা মরা ইঁদুর পায় আর সাথে একটা ছেঁড়া টাকার নো
ট পায় তখন সে ভাবে যে রাজের মৃত্যু বিষের জন্যে হয়েছে আর এই ইঁদুরটাও এই নোটের কাগজটা খেয়ে মরেছে তাই নিশ্চয়ই এই নোটের মধ্যেই বিষ আছে আর এখানে ফিস ওয়াস সিক্সটা শেষ হয়ে যায় এপিসোড সেভেন এ আমরাও রাজের খুনের কুড়ি দিন আগের দিন দেখি যেখানে রাজের সাথে দিলি ভাইয়ারও বারে বসে ছিল প্রথমে তো আইয়ার লজ্জা পাচ্ছিল কিন্তু রাজের কথা সে সেখানকার একটা মেয়েকে পছন্দ করে নেয় তারপর প্রেসেন্টসিনে আমরা দেখি যে শোনুকাল রাতে রোজির সাথে পার্টি করে খুব খুশি ছিল আর রোজি তাকে একটা টেডি বিয়ার দিয়ে গেছিল আর বলেছিল যে
এটা তার কথা সবসময় মনে করাবে কিন্তু সেখানে টেডি বিয়ারের ওপর রাজের নাম লেখা ছিল এবার আমরা ডিজিকে দেখি ল্যাবে সেই নোটটা টেস্ট করার ছিল আর অন্যদিকে তামবে সেই কেমিস্ট এর কাছে গিয়ে সেই ছেড়া পাঁচশো টাকার নোটটা নিয়ে চলে আসে আর বলে যে এবারে এটা টেস্ট হবে এবার আমরা সোনুকে দেখি যে একটা এজেন্ট কে ফোন করে আর বলে যে সে আর তার গার্লফ্রেন্ড ঘুরতে যেতে চায় আর শোনো এত উল্টোপাল্টা প্রশ্ন করে যে এজেন্টের মাথা খারাপ হয়ে যায় আর সে বিরক্ত হয়ে ফোন কেটে দেয় এরপর সোনুর বাড়িতে কামিনী কাজ করতে আসে আর সাথে করে ও
ই চোখটা নিয়ে আসে কামিনীর প্ল্যান ছিল যে সোনুর ফ্রিজে ওই চোখটা রেখে সে সোনুকে ফাঁসিয়ে দেবে কিন্তু সোনু ঘরে ঘুরঘুর করার জন্য সে সেটা করতে পারে না অন্যদিকে থানায় নোটের টেস্টিং এ রিপোর্ট চলে আসে আর তাতে ইস পাওয়া যায় মানে বিষ ডাবে ছিল না নোটে ছিল ডিজি তখন বলে যে খুনি জানতো যে রাজ আঙ্গুল চেটে নোট কোনে তাই সে নোটের মধ্যে বিষ মিশিয়েছিল এটা নিশ্চয়ই কোন ভেতরের বিশেষ খুনি হবে তাম্বে তখন বলে যে নিশ্চয়ই ওই সোনোবা রোজিরই কাজ হবে ডিজি তখন বলে যে রাজের চোখটা কেন চুরি করা হয়েছিল কিছু তখন বলে যে ভিডিওতে
রাজের ওয়াইফ আর রোজির কোন কানেকশন আছে বলে মনে হচ্ছে একবার সেটারও খবর নিতে হবে এবার তাম্বের কাছে সেই সোনুরওয়ালা নূর ১৩ রিপোর্ট চলে আসে আর তাতেও বিষ পাওয়া যায় করতে ডিজিয়ার তামবে দুজনেই অবাক হয়ে যাই এবার আমরা কামিনীকে দেখি সেই সোনুর ফ্রিজে চোখ রেখে অটো তোলার চেষ্টা করতে থাকে কিন্তু সেখানে সোনু চলে আসে কামিনী তখন ভয়ে সোনুকে বলে যে সেলফি তুলছে এরপর রোজির ফ্ল্যাটে রাজের ওয়াইফ পারমিশন নিয়ে আসে আর ডাইরেক্ট বেডরুমে গিয়ে সেফ খুলে গয়নাগুলো চেক করতে থাকে কিন্তু সেফ পুরো খালি ছিল রাজের ওয়াইফ গয়না
কোথায় আছে জিজ্ঞাসা করায় রোজি বলেছে সে এখনই জানতে পারল যে এখানে একটা সেফ আছে এরপর ডিজি আর তামবে সোনার ফ্ল্যাটে যায় আর তাকে জিজ্ঞাসা করে যে সে এই নোটটা কোথা থেকে পেয়েছে তাতে শোনো বলে যে ঝুলন্ত অবস্থায় একটা প্যান্ট পেয়েছিল এরা সে পড়ে নিয়েছিল সেই প্যান্টের মধ্যেই এই নোটটা ছিল যখন তানবে তাকে সেই প্যান্টটা কোথায় আছে জিজ্ঞাসা করে কারণ সেটা রাজ কাপড়ের প্যান্ট ছিল তারপর শোনো তাদেরকে সোজা প্যান্টটা আনতে টেলারের কাছে নিয়ে যায় কিন্তু সেখানে গিয়ে দেখে যে সেই প্যান্টটা নিজের মতো করে দায়ী করে ফি
টিং করে নিয়েছে সে তাদের তাম্বেই রেগে যায় আর শোনুকে বলে যে একটাই এভিডেন্স ছিল এটাও সে নষ্ট করে দিল তারপর টেলার অনুকে ইউনিফর্মটা দেয় এটা দেখে তাম্বে বলে যে এটা তার নিজের ইউনিফর্ম এটা সে কোথা থেকে পেল তাতে সোনু বলে যে সেদিন তুমি যে পড়লে কিছু একটা পড়ে নাও তাই আমি তোমার এই ইউনিফর্ম টা পড়ে নিয়েছিলাম তানবে তখন সোনুকে গালিগালাজ করে আর বলে যে তার মত গাধা সে কোথাও দেখেনি এরপর সোনু যখন অফিসে যায় তখন তার কাছে এজেন্টিড ফোন আসে আর শোনো রোজি আর তার নিজের জন্য মলদ্বীপদের দুটো টিকিট কাটতে বলে এরপর অফিসে
আঁচল শোনুর ফোনে শোনু আর রোজির বিয়ের ছবি দেখে নেয় যেটা শোন এডিট করে নিজের ফোনে ওয়ালপেপার লাগিয়ে রেখেছিল সেটা দেখে আঁচল খুব রেগে যায় আর ভাবে যে শোনুটাকে চিট করছে সে সেখান থেকে চলে যায় এরপর তানবে রোজিদ ওই বাড়ি যায় যেখানে একটা মেয়ের সামনে এসে এসে বলে যে সবাই বলছিল যে আইয়ার বারে এসে তোমার নাম্বার বারবার চাইতো তখন সে পুরো ঘটনাটা বলে এবার আমরা পাঁচটি স্ক্রিন দেখি যেখানে রাজ আর আই আর বারে বসে থাকে আর সেখানে একটা মেয়েকে পছন্দ হবাতে সে ওই মেয়েটার সাথে ডান্স করতে থাকে এরপর পেজেন্টের স্ক্রিনে তা
নবে আইয়ার কে গাড়িতে বসায় আর একটু ড্রিংক করাই তারপর আইয়ার কে জিজ্ঞাসা করে যে সে ডান্সার মিকাইলার পিছনে কেন পড়েছিল তখন আই আর বলে যে সে ওই মেয়েটার প্রেমে পড়ে গেছিল কিন্তু সেই মেয়েটা তাকে ছেড়ে চলে গেছে আয় সে কাদছিল আর সেই সময় রাজ আর রোজি মিলে সেটার ভিডিও করে নেয় যেটা সেদিন ডিজি আমাকে জিজ্ঞেস করছিল তারপর আইয়ার বলে যে রাজের মরা দুদিন আগে রোজি তাকে পাড়ে ডেকে পাঠায় আর বলে যে সে যদি নমিনেশন পেপারে সাইন করে দেয় তাহলে সে মিকাইলরাই নাম্বার দিয়ে দেবে আর রোজই সেখানে থাকতে পারবে আটটাতে দিলেই র
াজি হয়ে যায় রাজের মরার আগে রোজে সাইন করেছিল সেটা শুনে তানবে চিন্তায় পড়ে যায় অন্যদিকে রাধা রেডি হয়ে দিদির সাথে দেখা করতে যাচ্ছিল তখন আউজা বাথরুমের দরজা বন্ধ করে দেয় আর ছেলের সাথে করতে চলে যায় আর রাধা আউজার ওপর ইলিটেড হয়ে যায় এরপর শোনো একটা প্রকারের সাথে দেখা করে আর রাজের ফ্ল্যাটটা বিক্রি করিয়ে দেওয়ার জন্য বলে এখন বলে যে একজন আছে যার নাম বাবল ভাই সে এই ফ্ল্যাটটা কিনবে কিন্তু সেভেন্টি পার্সেন্ট ক্যাশ টাকা আর বাকিটা একাউন্ট ট্রান্সফার করবে প্রথমে সে ব্ল্যাক মানিয়ে নিতে মানা করে দেয় কিন
্তু পরে রোজির জন্য সে মেনে যায় তখন ব্রোকার বলে যে কাল গিয়ে টোকেট মানিটা নিয়ে নিতে এরপর থানায় রাজের বাই ন্যায়নাকে ডাকা হয় ডিজি তাকে বলে যে রেকর্ডিংয় সে বলেছে যে রোজি ডাবল ক্রস করেছে এর মানে তুমি রোজিকে চেনো তাহলে এবার সত্যিটা বল হাতে ন্যায়না বলে যে রাজের সাথে রোজের অ্যাপেয়ার চলছিল আর আজ তাকে ডিভোর্স দিয়েছিল না তাই সে রোজির সাথে কথা বলে রাজ্যের রিলেসনটা ক্রস চাইছিল তার জন্য ন্যায়না তাকে টাকাও দিয়েছিল এটা শুনে ডিজি নায়নাকে যেতে বলে এদিকে শোনো ওই টেডি বিয়ারটা নিয়ে ট্রেলারের কাছে যায়
আর বলে যে সেখানে রাজের নামটা সরিয়ে তার নিজের নাম লিখে দেওয়ার জন্য আর থানায় ডিজে সব এভিডেন্স গুলো দেখতে দেখতে একটা পেপার খুঁজে পায় আর সেখানে লেখা ছিল সরি আপনি এবার আউজা এসে যখন বাথরুমের গেট খুলে সেখানে তখন সে রাধাকে খুঁজে পায় না সে তখন ভাবে রাধা কোথায় গেল অন্যদিকে টেলার যখন ওই টেডিটার সেলাইটা খুলে সেখানে সে তার ভেতরে প্রচুর টাকার গয়না পায় এর মানে হলো রোজি টেডির মধ্যে সেফের সব টাকা আর গয়না গুলো ঢুকিয়ে সোনুর কাছে দিয়ে দিয়েছে যাতে সেটা সোনুর কাছে সেভ থাকে আর এখানে পিসর সেভেন টা শেষ হয়ে
যায় পিসোট এইটে শুরুতে ট্রেইলার পেরিটাকে নিয়ে ডেটেকলি পুলিশের কাছে নিয়ে আসে আর পুলিশ টাকা আর গয়নাগুলো সব নিজেদের কাজটা দিতে নিয়ে নেয় পুলিশে দেওয়ার আগে ট্রেনার সামান্য কিছু নিজের কাছেও ডেকে নেয় এরপর শোনো ওই বোকারটার কাছে যায় আর ফ্ল্যাটেশ্বর পেপারস দেয় আর পকেটমানি নিয়ে নেয় নৌকার বলে এবার কিন্তু ফ্লাট বেষ্টে মানা করো না না হলে বাবেল ভাই কিন্তু কোবরাগে যাবে এদিকে থানায় ডিজি বাজে আক্ত করা সব নোট গুলো চেক করতে থাকে আর নোট গুলোতে সে গ্লিটার খুঁজে পায় তখন তার মনে পড়ে যায় যে এরকম সেম গ্লিট
া সে রোজের বারেও দেখেছে সাথে সে একটা সিরিয়াল নাম্বারের নোটের সেটও পায় ডিজে সেগুলো সব নিয়ে টেস্টিং এর জন্য পাঠিয়ে দেয় যখন সেখানে রাধা চলে আসে এদিকে আউজার রাধাকে দেখতে না পেয়ে চিন্তায় পড়ে যায় আর তখনই তার চোখ জানলার ভেন্ডিডেটের দিকে যায় আর আমাদের ফ্ল্যাশব্যাক দেখানো হয় যে রাধা ওই ভেন্ডিডেট দিয়ে বেরিয়ে রাজার ফ্ল্যাটে ঢুকে গেছিল আর সেখানে শরুয়ার ডুবি আলোচনা করছিল আর তাদের কথা রাধা লুকিয়ে লুকিয়ে শুনে নেয় রোজিকে বলে যে প্লাটফর্মে এবার বিক্রি হয়ে যাবে আর তারা এবার দুজনে মিলে মলদ্বীপ চল
ে যাবে রোজি বলে যে এখন তো তার ব্ল্যাক মানিকে হোয়াইট করার লোক নেই এর ডিজি ভাবে যে রোজ নিশ্চয়ই রাজকে দিয়ে ব্ল্যাক মানি হোয়াইট করা তো এদিকে অফিসে আচার সোনুকে ওয়েডিং গিফট দিয়েছিল কারণ সে ভাবছিল যে সোনুর বিয়ে হয়ে গেছে অন্যদিকে থানায় বসে ডিজি আর তাম্বে ক্রেস্টেনএ ডিসকাস করছিল আর তাদের পুরো সন্দেহটা শনু আর রোজের উপরেই ছিল তারাই দুজনে মিলে রাজকে মেরেছে হবে কিন্তু তারা ভাবে যে রাজ অনেকদিন ধরে বাড়ির বাইরে বের হয় না তাহলে তার কাছে হোয়াইট মানি করার জন্য টাকা আসে কোথা থেকে তখন ডিজি একটু মাথা লাগা
য় আর বলে যে ওই চাইনিজ খাবার নিয়ে আসে ডেলিভারি বয় সনুর দ্বারা কিন্তু তামবে সনু কেই শুধু সন্দেহ করে যাচ্ছিল এদিকে অফিসে সোনুর সাথে ওই সেলসম্যান অবদান এয়ারে ঝগড়া হয়ে যায় কারণ শোনো তার হবু ওয়াইফকে তার এক্স গার্লফ্রেন্ডের ফটো পাঠিয়ে দিয়েছিল যার জন্য তার বিয়ে ভেঙে গেছে এটা শুনে শুনো খুব খুশি হয়ে যায় এবার রাধা বাড়ি ফেরার পর আউজার কোন প্রশ্নের উত্তর দেয় না আউজা বলে যে আমি কিন্তু অলরেডি একবার খুন করার ট্রাই করে নিয়েছি এটা শুনে রাধা খুব ভয় পেয়ে যায় এরপর শুন্য রুজিকে বলে যে সে এমপি অভ্যে
স হয়ে গেছে যেটা আসলে মিথ্যে বলেছিল আর তাকে একটা লিপ্সটিক ট্রাই করতে বলে যেটা রোজের খুব পছন্দ হয়ে যায় এদিকে ডিজিয়ার তামবে ১২ থেকে রেজিস্টার চেয়ে নেয় আর হাতের লেখা মিলিয়ে কনফার্ম করে নেয় যে সরি আপনি লেখাটা রোজ ই লিখেছে তানবে বলে যে তাহলে রোজই রাজকে মেরেছে কিন্তু ডিজি বলে যে না রোজির পাঠানো সব টাকায় গ্লিটার লেগেছিল কিন্তু বিষ মাখানো নোটগুলো সিরিয়ালবায়ে এসছিল তাই এবার খুঁজতে হবে যে আসলে কে এই কাজটা করছে অন্য শ্রেণীর দেখানো হয় যে শুনো জুস বানাচ্ছে আর রোজিকে থুতু লাগিয়ে নোট গুনতে দেখে সে
বলে যে থুতু লাগিয়ে টাকা গুনো নাও বিষ থাকতে পারে কারণ রাজু এভাবেই মরেছে এটা শুনে রোজই ভয় পেয়ে যায় আর কিছু একটা আন্দাজ করতে পারে পুরো ফ্ল্যাশব্যাকে দেখানো হয়ে যে যেখানে রাজের বউ নেয় না রুজিকে ফ্ল্যাট দেবার পরিবর্তে ৫০০০০০টাকা দেবার কথা বলছিল কিন্তু রুজি ৫০০০০০০ চেয়েছিল সেটা শুনে ফ্ল্যাট পাবার লোভে নানা মেনে যায় আর তাকে অ্যাডভান্স হিসেবে ৫০০০০০টাকা দেয় আর তাকে সেখানেই বসে ডাকাটা গুনে নিতে বলে কিন্তু রোজই বলে যে সে পড়ে ভালো করে গুনে নেবে এটা শুনে নেয় না একটু টেনশনে পড়ে যায় তারপর অন্যসিন
ে রোজই সেই টাকাটা নিয়ে বারে বসে থাকে আর রাজের কথা ভাবে তারপর সে নেয় না দেয়া সেই অ্যান্ড্রয়েল আপের উপর সরি আবকি লিখে দেয় আর তার সাথে রাজের ফটো জ্বালিয়ে দেয় আসলে সে কিছু তো ভাবছিল তারপর আমরা ফ্ল্যাশব্যাকে যাই আর দেখি যে কিভাবে রোজই চাইনিজ খাবারের মধ্যে ব্ল্যাক মানি পাঠাতো আর আজ সেগুলোকে হোয়াইট মানিতে কনভার্ট করতো সেদিন সে চাইনিজ খাবারের সাথে ন্যানার দেয়া সেই সরি আবকি লেখা অ্যানিম্যালকটাও হোয়াইট করার জন্য পাঠায় তার যখন সব টাকাগুলো গুনছিল তখন তার কাছে ডাবল আর ফোন আসে আর সে রাজের কাছ থেকে
৭৫০টাকা চায় এটা শুনে রাস্তাকে বকে দেয় আর তার ফোন কেটে দেয় তারপর সে সেই এন গোলাপের মধ্যে ডাব বলার টাকাটা আলাদা করে দেয় আর হাতে আরো হাজার টাকা রেখে দেয় যাতে ডাবওয়ালা খুশি হয়ে যায় রাজ যখন ওই এন গোলাপের টাকা গুনছিল তখন তার একটু অদ্ভুত লাগে কিন্তু সে খেয়াল না দিয়ে সব টাকা গুনে তা সেভ এর মধ্যে রেখে দেয় প্রেজেন্টে ডিজি বলে যে রোজিদ পাঠানো টাকায় বিষ ছিল না তাহলে অ্যান্ড্রয়েডটা রোজিকে কে দিয়েছিল তখন তার মনে পড়ে যে ন্যায়না বলেছিল সে রোজিকে টাকা দিয়েছিল এবার এইসব ভেবে রোজি রাজের ওয়াইফ ন্য
ায়নাকে ফোন করে আর বলে তুমি ওই নোটের মধ্যে বিষ মিশিয়েছিলে তাই না নায়না সেটা শুনে হ্যাঁ বলে এরপর অন্যচেনে দেখানো হয় যে রাজের ভাই রাজের সাথে ঝগড়া করছে মনে রাখার পর সে ন্যায়নাকে বলে যে রাস্তার ফ্ল্যাট ওই ১২ ডান্সের নামে করে দিয়েছে আমাদের ওকে রাস্তা থেকে সরাতে হবে তাই ন্যায়না প্রজেক্টে দেবার টাকাগুলোতে ইঁদুর মারা বিষ ছড়িয়ে দেয় রাতে যখন রোজি সেই টাকাটা থুতুল লাগিয়ে গুনবে তখন সে মরে যাবে কিন্তু এখানে উল্টে রোজি সেই টাকা রাজকে পাঠিয়ে দেয় আর রাজ মরে যায় এখন রোজই বলে যে সেই সব সত্যি পুলিশকে
বলে দেবে তাতে নাইনা বলে যে হ্যাঁ যা তুই গিয়ে বলে দে আর সেও বলে দেবে যে সে রাজকে দিয়ে ব্ল্যাক মানি হোয়াইট করাতো দেখে শুনে রোজই চুপ হয়ে যায় এদিকে পুলিশ সোনু আর রোজিকে প্রশ্ন করার জন্য সোসাইটিতে আসছিল আর রাহুল দা তার ওয়াইফের উপর খুব রেগে ছিল আর তাকে মারবে বলে ভাবছিল পুলিশের সোসাইটিতে আসতে তাদের গাড়ির উপর একটা বডি এসে পড়ে প্রথমে সেটা ভাবা হচ্ছিল যে সেটা আউজার ওয়াইফ রাধার বডি হবে কিন্তু সেটা তো রোজের বডি ছিল খালি একটা কথা বলে ফোন আর সে মরে যায় এরপর পুলিশ সোজা রোজির ফ্ল্যাটে যায় আর সেখানে
তারা রোজির ফোন পায় যেখানে একটা কল রেকর্ডিং ছিল যাতে রাজের বাইক নেয় না বিষ মেশানো বিষয়টা কনফেস করেছে এরপর সেখানে বাথরুম থেকে সোনু বের হয়ে আর বলে আবার কি হলো কারণ সে জানতোই না যে ডুজি মরে গেছে এরপর তাম্বে সোজা সোনুর ফ্ল্যাটে যায় আর সার্চ করতে থাকে সেখানে সে ক্রিস থেকে রাজের চোখটা খুঁজে পায় সাথে তারা একটা বক্স পায় আর সেখান থেকে তারা সোনুর পাসপোর্ট পায় যেখানে তারা জানতে পারে যে শুনুর আসল নাম সাতশো ৮ লম্বা তারা ডিজিকেও বলে তারপর প্রপার এভিডেন্স থাকার জন্য ডিজি রাজারবাইক ন্যায়নাকে অ্যারেস্ট ক
রে নেয় আর ভাবে যে এই শোনেও কম চালাক না এবার তাদের খুঁজতে হবে যে রুজিকে কে খুন করল আর এখানেই এই সিরিজটা শেষ হয়ে যায় মানে এটার বাকিরাও সেটা আমাদের সিজনটিতে জানতে পারব

Comments