Main

Inspector Rishi (2024) All episodes explained in Bengali | New ক্রাইম/Horror story | Cine - E - Ishq

Web series Name:- Inspector Rishi (New Horror/Crime series) No of episodes: 10 IMDB:- 7 Cast: Naveen Chandra, Kanna Ravi, Malini Jeevarathnam, Sunaina Yella, Srikrishna Dayal, প্রিয় দর্শক, সিনে ইশক চ্যানেলে আপনাদের সবাইকে স্বাগতম. এখানে আমরা বিভিন্ন মুভিজ এবং ওয়েব সিরিজের রিভিউ ও স্টোরি এক্সপ্লেন করে থাকি বাংলা ও হিন্দি ভাষায়. যদি আমাদের ভিডিও আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করতে ভুলবেন না. Welcome to Cine -e - Ishq channel dear viewers. Here we explain the reviews and stories of various movies and web series in Bengali and Hindi languages. If you like our video then don't forget to like, comment and share. Please 👍🏻 like , 💬 comment, ♻️ share and 🙏🏻 subscribe our channel 😊 For Business enquiry: cineeishq@gmail.com Note: - Full credit goes to the respective owners. All Images, Music, Pictures shown in the video belong to their respective owners. Credits: All Credits Goes to the Real Owner. No ownership claim is made by me or this channel with regard to any of the images or video clips featured in the movie; they are all the property of their respective Owners. Copyright Use Disclaimer - This video is for educational purposes only. Copyright Disclaimer Under Section 107 of the Copyright Act 1976, allowance is made for "fair use" for purposes such as criticism, comment, news reporting, teaching, scholarship, and research. Fair use is a use permitted by copyright statutes that might otherwise be infringing. Non-profit, educational, or personal use tips the balance in favor of fair use. In case you feel your rights are violated, kindly email me at cineeishq@gmail.com and I will be quite eager to take down my video. Your Queries #thrillermovieexplained #thrillermovieexplainedinbangla #thrillermovieexplainedinhindi inspector rishi yogi bolta hai, inspector rishi filmi indian, inspector rishi review by pj explained, inspector rishi explained in Bengali, inspector rishi 2024, inspector rishi review by bnftv, inspector rishi explained in bengali, inspector rishi explained in hindi, inspector rishi full movie explained, inspector rishi 2024, #amazonprime , #amazonprimevideo, #amazonprimevideoindia inspector rishi amazon prime, new web series 2024, New movies 2024, ইন্সপেক্টর ঋষি web series বাংলায়, ইন্সপেক্টর ঋষি movie বাংলায়, ইন্সপেক্টর ঋষি সম্পূর্ণ web series বাংলায়, ইন্সপেক্টর ঋষি সম্পূর্ণ movie বাংলায়, inspector rishi, inspector rishi 2024 inspector rishi review inspector rishi trailer inspector rishi post credit scene inspector rishi trailer hindi , inspector rishi trailer tamil, inspector rishi scene, inspector rishi ending, inspector rishi explained in hindi, inspector rishi pitch meeting, inspector rishi review tamil, inspector rishi pitch meeting reaction, inspector rishi full movie in hindi, inspector rishi explained in hindi, web explained, inspector rishi explained in tamil, inspector rishi explained Malayalam, inspector rishi explicacion, inspector rishi explained in telugu, inspector rishi explained in bangla, inspector rishi explained in Bengali, inspector rishi explosion, inspector rishi explanation, inspector rishi explained, inspector rishi extended trailer, inspector rishi exposition, inspector rishi extra scene, inspector rishi extra, inspector rishi story Bengali, Crime movie explained in Bengali, inspector rishi full explanation, inspector rishi amazon prime, Murder mystry movie explained in Bengali, Murder mystry series explained in Bengali, Murder mystry web series explained in Bengali, Suspense movie explained in Bengali, Suspense series explained in Bengali, Drama movie explained in Bengali, Drama series explained in Bengali, Suspense drama series explained in Bengali, Suspense drama movie explained in Bengali, Thriller/Crime movie explained in Bengali, Thriller/Crime series explained in Bengali, Thriller movie explained in Bengali, Thriller series explained in Bengali, Crime movie explained in Bengali, Crime series explained in Bengali, Malayalam movie explained in Bengali, Malayalam series explained in Bengali, Tamil movie explained in Bengali, Tamil series explained in Bengali, Horror/Thriller movie explained in Bengali, Horror/Thriller series explained in Bengali, Horror series explained in Bengali, Horror movies explained in Bengali, #horrorstories #horrorstory #horrorshorts #crimestories #crimemovies #thrillermovies

Cine-E-Ishq

7 hours ago

গভীর জঙ্গলে ঘেরা ছোট্ট একটি গ্রাম হঠাৎ এই সেই জঙ্গলে শুরু হয়ে যায় মৃত্যুর খেলা দিনের আলোতে জঙ্গলের বিভিন্ন জায়গায় পাওয়া যায় মাকড়সার জালে আটকে থাকা লাশ লোক মুখে প্রচলিত আছে এই জঙ্গলে নাকি ১ বনরাক্ষস থাকে যে এই বোনের নিয়ম ভাঙবে তাকেই হতে হবে সেই রাক্ষসের শিকার তবে এই গল্পে আছে অতীতের ১ ভয়ানক রহস্য আছে ১ চালাক পুলিশ অফিসার আর হারনামানা কিছু ফরেস অফিসারও কিন্তু প্রশ্ন হল সত্যিই কি এই খুনগুলো কোনো অলৌকিক শক্তি করছে নাকি এর পেছনে আছে না জানা ১ গভীর রহস্য ভালো খারাপ সত্য আর মিথ্যা সবই যেন এই গ
ল্পে ক্ষণিকের মধ্যে বদলে যায় হ্যালো ভিউয়ার্স আমি প্রেম এন্ড ওয়েলকাম টু সিনেস এমনই ভয়ানক কিছু রহস্য হরার আর সুপার ন্যাচারাল থ্রোলারের কম্বিনেশনের গল্প নিয়ে আজ এক্সপ্লেইন করবো সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত একটি ওয়েব সিরিজ ইন্সপেক্টর রিশি ৮ঘন্টা এই সুন্দর ওয়েব সিরিজকে আমি ১ ঘন্টার মধ্যে আপনাদের কাছে উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে তবে বলতে পারি একবার এই গল্পে ঢুকে পড়লে ১ ঘন্টার সময় চোখের পলকেই কেটে যাবে ভিডিওটি ভালো লাগলে লাইক কমেন্ট ও শেয়ার করতে কিন্তু ভুলবেন না আর চ্যানেলে নত
ুন হলে চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করে দেবেন চলুন তাহলে গল্পটি শুরু করা যাক গল্পের শুরুতে আমরা কুড়ি বছর আগের ধেয়ান কারো জঙ্গল দেখতে পাই যে জঙ্গলের ভেতরে একটা আদিবাসী গ্রাম ছিল আমি মানুষজন তাদের স্বাভাবিক দৈনন্দিন কাজ করছিল তারপর তারা সবাই কাজ শেষ করে সেজেগুজে তৈরি হয় নাই আর এরপর একসাথে দল বেঁধে কোথাও একটা যাবার জন্য রওনা দেয় দেখে মনে হচ্ছে তারা কোন উৎসবে যাচ্ছিল তারা সবাই মিলে একটি গুহার মধ্যে এসে পড়ুক চায় এবং সেই গুহার মুখ তারা পাথর দিয়ে বন্ধ করে দেয় এই গুহাটিতে একটি গর্ত আর একটি দেবতার মুহূর
্তে ছিল সবাই মিলে প্রথমে তারা দেবতার পুজো করে এবং ওই গর্তের ভেতর আগুন জ্বালায় তারপর একে একে সবাই মিলে সেই গুয়ের মধ্যে ছাপিয়ে পড়ে নিজেদের জীবন দিয়ে দেয় দেখে বোঝাই যাচ্ছিল এই পুরো গ্রাম কারোর উদ্দেশ্যে বলি তখন আমরা জঙ্গলের দৃশ্য দেখতে পাই যেখানে একটা গাছের ভেতর থেকে বেরিয়ে আসে ১ ভয়ানক হাত আর এরপর ওই ভয়ানক শক্তিটি আমাগোরে দিয়ে খুব অদ্ভুত ভাবে চলতে থাকে এটি কোন মানুষ নাকি কোন অন্য কিছু সেটা বোঝা যায় না এরপর আমরা কুড়ি বছর পরের সিন দেখতে যেখানে আমরা কিছু ফরেস্ট পুলিশকে হেয়ানকারো জঙ্গলের দ
িকে যেতে দেখতে পাই হঠাৎই তাদের সামনে পড়ে জংলি হাতি সব অফিসাররা ভয় পেয়ে গেলেও তাদের মধ্যে থাকা সাদিয়া নামের ১ অফিসার নির্ভয় হাতির দিকে এগিয়ে যায় আর সে বিশাল হাতির গায়ে হাত বুলিয়ে তাকে শান্ত করে ফেলে যার ফলে হাতেই ফিরে চলে যায় কিন্তু ঠিক তখনই স্বার্থে একটি বিশেষ হাতির দিকে একে ছোট্ট অতি ছুড়ে মারে এটা গায়ে লাগতেই হাতিটি অজ্ঞান হয়ে যায় কারণ এই ছোট্ট তীরে অজ্ঞান হওয়ার ওষুধ মেশানো ছিল ওই সময় আমরা দেখতে পাই যে কোন খারাপ অদৃশ্যে তারা এই হাতিকে অজ্ঞান করেনি বরং এই হাতির পায়ের নিচে তো কিছ
ু কাচের টুকরো বিঁধে গিয়েছিল যেগুলো তারা এখানে বের করে নেয় শাস্তিরা জুনিয়রকে বলে আগামীকালই এই জঙ্গল যেন ভালোভাবে পরিষ্কার করার ব্যবস্থা করা হয় কেননা মানুষজনের জন্য এখানে থাকা এই পশুপাখিরা বেশ আহত হচ্ছে আর এরপর আমরা একজন লোককে দেখতে পাই যে কিনা জঙ্গলে হন্যদন্ত হয়ে ছুটে যাচ্ছিল জায়গা চেনার জন্য সে জঙ্গলের একটি কাছে সাদা কাপড় বাঁধে আর ছুটতে আরম্ভ করে কিছুক্ষণ পর সে আবারো ওই সাদা কাপড়ের সামনে এসে দাঁড়ায় অর্থাৎ লোকটি একই জায়গায় বারবার ঘুরে ফিরে আসছিল বের হবার কোন রাস্তায় পাচ্ছিল না এমন সম
য় আমরা পেছন থেকে কাউকে একটা তার দিকে এগিয়ে আসতে দেখতে পাই ক্যামেরা ঘুরতেই আমরা বুঝতে পারি এটা সেই শক্তি ছিল যে শক্তিকে আমরা কুড়ি বছর আগের দৃশ্যে দেখেছিলাম এখান থেকে দৃশ্য শেষ হয় এবং পরদিন সকালের দৃশ্য আমরা দেখতে পাই এখানে সাদিয়া এবং আরো দুজন অফিসার জঙ্গলের মাঝে এমন ১ স্থানে দাঁড়ায় যেখানে অনেক মোটা এবং পুরনো একটি কাঁচ কেউ কেটে নিয়ে গেছে তারা মূলত এই বেয়াইড়ি কাঁচ কাটার বিরুদ্ধে তদন্ত করছিল তখন সার্থিয়ার ১ সহকর্মী বলে এখানে আরও বেশি গার্ডের ব্যবস্থা করতে হবে এমন সময় হঠাৎই ১ মহিলা অফিসার
কিছু একটা দেখতে পেয়ে এগিয়ে যায় এবং চিৎকার করে তাদের দুজনকেও ডেকে নেয় দেখা যায় মাকড়সার জালের মত কিছু একটা ঝুলছে যার মধ্যে আছে একজন লোকের লাশ এই লোকটিকে আমরা জঙ্গলে রাতে ঘুরে বেড়াতে দেখেছিলাম এরপর আমরা কিছুদিন পরের দৃশ্য দেখতে পাই যেখানে আমরা আইনা এন্ড নামের ১ পুলিশ অফিসারকে দেখতে পাই যার দিদার শেষকৃতির কাজ চলছিল সেখানে আইনারের কিছু আত্মীয় স্বজনকে দেখা যায় যারা বলছিল আইএনার নতুন বিয়ে করা স্ত্রীর কারণেই তার দিদা মারা গেছে ওই মেয়েটি মূলত অপয়া এইসব কথা শুনে আইনার রেগে যায় তাই সে সেখান থ
েকে উঠে ভেতরে চলে আসে তখন আইয়ানারের মা তার পেছন পেছন আসে এবং তাকে বলে সে যেন তার স্ত্রীকে আর ফিরিয়ে না আনে এমন সময় আইনাদের ১ সহকর্মী চিত্রা তাকে কল করে জানায় জঙ্গলে ইনভেস্টিগেট করার জন্য নতুন অফিসারকের নিয়োগ করা হয়েছে সবার ধারণা ছিল এই পদে আইনারকে প্রমোশন দেয়া হবে কিন্তু যেহেতু এমনটা হয়নি তাই আইনার এই ব্যাপারটা নিয়ে বেশ বিরক্ত এখন সে আর চিত্রা মেরে সেই স্থানটাতে আসে যেখানে সেই ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গিয়েছিল এখানে তাদের পরিচয় হয় তাদের নতুন সিনিয়র অফিসার বিশির সাথে বেশি তাদেরকে বলে তারা দু
জন আলাদা আলাদা করে যেন এই ক্রাইম শ্রেণী কি দেখেছে তাই বলে একথা শুনে আইনার রেগে যায় এবং বলে বেশি কি তাদের পরীক্ষা দিতে চাইছে বেশি তখন বলে তার কাজ করার পদ্ধতি একটু অন্যরকম সেটা কারোর পছন্দ হোক বা না হোক সে এইভাবেই কাজ করবে তার যদি পছন্দ না হয় তাহলে সে এখান থেকে চলে যেতে পারে প্রথমে তো আমাদের মনে হয় আয়েনার এ কথা শুনে রেগে চলে যাচ্ছে তবে সে যায়না বরং এখানে কি কি দেখেছে তার বর্ণনা করতে থাকে আইনারে কথা থেকে জানা যায় মৃত এই লোকটির নাম রবার তাকে মাকড়সার জালের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছিল তাক
ে দেখে মনে হচ্ছে একা এই গাছে ওঠেনি বরং কেউ তাকে এখানে টেনে উঠিয়েছে এছাড়াও সে মাকড়সার জালে ঝুলে থাকলেও তার শরীরে কোন মাকড়সা পাওয়া যায়নি চিত্রা বলে রবার্টের টাকা ও অন্যান্য দামি জিনিস হারায়নি এখানেই আছে অর্থাৎ তাকে টাকার জন্য মারা হয়নি ঘটনাস্থলে কিছু হলুদ রঙের ফুল পাওয়া গেছিল কেটেছিল বিষাক্ত এই ফুলের গাছ এই জঙ্গলে নেই যার মানে কেউ একজন বাইরে থেকে এই ফুলগুলো নিয়ে এসেছে এবং এই ফুলের মাধ্যমেই প্রবাটকে মারা হয়েছে এই দুজনের সাথে কথা বলার পর ঋষি ফরেস্ট অফিসার সাদিয়া এবং ইটভানের সাথে কথা বলে
তারা ঋষিকে সেখানে নিয়ে যায় যেখানে কত দুমাস ধরে ডোবার থাকছিল ঋষি তার ২ সহকারিকে বলে এই গ্রামের সবার সাথে ভালো করে কথা বলতে তাদের সাথে রবার্টের কথা হয়েছিল কেউ না কেউ নিশ্চয়ই তার সম্বন্ধে কিছু না কিছু তো জানে এখন আয়নার এবং চিত্রা সেই কাজে লেগে পড়ে তারা সেই সকল মানুষের কাছেও চায় যাদের কাছে এর আগেও একবার তারা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য গেছিল তারা সেই হোটেলেও যায় যে হোটেলের প্রতিদিন রোবট খাবার খেত হোটেলের ম্যানেজারের সাথে কথা বলে জানা যায় যেদিন রবার্ট মারা গিয়েছিল সেদিন সে রাতে খেতে আসেনি তাছাড়াও স
েদিন তাদের আব্দুল নামের একটা ওয়েটার তাড়াতাড়ি বাড়ি ফিরে গেছিল এইসব জিজ্ঞাসাবাদের সময় দূর থেকে ঋষি লক্ষ্য করে সেখানে থাকা ১ ওয়েটার বেশ ভয় পেয়ে গেছে তাই ঋষি আইনার কে বলে ওই ওয়েটারটাকে এই কথা শুনেই আয়নার যখনই তার দিকে এগিয়ে যায় তখনই ওয়েটারটি ছুটে পালাতে আরম্ভ করে আয়নার এবং চিত্রাও তার পিছু পড়ে আর সেই সাথে গাড়ি নিয়ে পিছু করতে থাকে ইন্সপেক্টর রিসি একটা সময় তা তাকে ধরে ফেলে প্রথমে তো আব্দুল কিছুই বলতে চাইছিল না আর মনে হচ্ছিল সে কিছু বললে হয়তো সে ফেঁসে যাবে তখন ঋষিতাকে আর সস্তা করে সে
কিছুতেই কোন ইনোসেন্ট মানুষকে এই কেসে আসাবে না বলে আবদুলে বা সবকিছু খুলে বলে সে বলে তার মতে তার কথা কেউ বিশ্বাস করবে না সে রবার্তের সাথে সেদিন জঙ্গলে ঘুরতে গিয়েছিল কারণ রবার একটি বিশেষ পেঁচা দেখতে চেয়েছিল পেঁচা দেখতে দেখতে তারা জঙ্গলের অনেক গভীরে চলে যায় কিছু শব্দ শুনে রবার এবার এগিয়ে যায় রবারকে ফিরতে না দেখে আব্দুল যখন সামনে এগিয়ে যায় তখন সে ১ ভয়ানক দৃশ্য দেখতে পায় আর সেটা হলো বানারাচি বানারাচি হল জঙ্গলের আত্মা যে কিনা লাল শাড়ি পড়ে থাকে এবং তার মাথায় থাকে শিক নিজের চোখে এই ভয়ানক দৃ
শ্য দেখে আব্দুলের কোন হুঁশ ছিল না তাই সে পালিয়ে আসে সে ভেবেছিল তার মত করে রবার্তা হয়তো জঙ্গল থেকে পালিয়ে এসেছে কিন্তু পরে সে জানতে পারে রবার আসলে মারা গিয়েছিল ওই রাতে পুরো স্বীকারোক্তি দ্বারা কৃষি বুঝতে পারে এই ফোনের ক্ষেত্রে আব্দুলের কোন হাত নেই তাই সে আব্দুলকে ছেড়ে দেয় অন্যদিকে ওই রাতে জঙ্গলের দৃশ্য আমরা দেখতে পাই যেখানে ফরেস্ট অফিসার ক্যাথি এবং সেলফি টহল দিচ্ছে টহল দিতে দিতে হঠাৎ করেই তারা এমন ১ স্থানে চলে আসে যেখানে অনেক ফাঁদ পাতা ছিল এরই মধ্যে থেকে একটা ফাঁদে সেলফির পা আটকে যায় ফলে প
্রচন্ড যন্ত্রণায় সে চিৎকার করতে থাকে তা দেখে ক্যাতি কি করবে তা বুঝতে পারছিল না তখন ফাঁদ থেকে পা বের করার জন্য সে আশেপাশে কোন কিছু একটা কূজ থাকে ঠিক তখনই সিলভি দেখতে পায় সিঙ্গুওয়ালা কিছু একটা তার দিকে এগিয়ে আসছে এটি হয়তো জঙ্গলের সেই বানারাজী যাকে দেখে সেলফি ভীষণ ভয় পেয়ে যায় গ্যাঁথি তার চিৎকার শুনে পেঁয়াজ থেকে হুমড়ি খেয়ে পড়ে যায় এরপর দৃশ্য চলে যায় চেন্নাইয়েতে আমরা বেশ কয়েকদিন আগের দৃশ্য দেখতে পাই যে এখানে ঋষিকে দেখা যায় যে কিনা একটা মেয়েকে সিরিয়াস প্লেয়ারের হাত থেকে বাঁচিয়েছিল
তার সিনিয়ররা এই নিয়ে আলোচনায় লিপ্ত ছিল যে ঋষিকে এই দায়িত্ব দেওয়া উচিত হয়নি একজন অফিসার বলে ঋষি তার একার চেষ্টায় এই সিরিয়াল প্লেয়ারকে পেরেছেন এছাড়াও সেই শুরু থেকে ডানান কেসে বিভিন্ন তথ্য দিয়ে তাদেরকে সাহায্য করেছে নিশির ওই ঘটনার ৩ বছর হয়ে গেছে চেষ্টা করছে সেখান থেকে বেরিয়ে আসতে তাই তাদের উচিত তাকে সাহায্য করার তখন অন্য আরেকজন অফিসার বলে তবুও তাদের এত বড় দায়িত্ব নিশিকে দেওয়া উচিত হয়নি এরপর আমরা নিশিকে দেখতে পাই এবং অনেক বড় একটি সত্য আমরা জানতে পারি তার ব্যাপারে আর সেটা হলো নিশির
একটি চোখ নষ্ট সে একটি নকল চোখ লাগিয়ে চলাফেরা করে তবে এখানে আমরা জানতে পারি না যে ওই অফিসাররা রিসির কোন ঘটনার কথা বলছিল এখন দৃশ্য বর্তমানে টিয়ান কাটো জঙ্গলে আসে যেখানে গ্যাতি আর সিলিভিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল কত রাতে তারা কি দেখেছেন জ্ঞাতি তো কিছু বলতেই চাইছিল না তখন সেলবি সাহস করে সত্য কথাটা বলে যে তারা জঙ্গলে বানেরাটিকে দেখেছে তবে শাস্তি আর তাদের কথায় কিছুতেই বিশ্বাস করতে চায় না বরং তাদেরকে বকাঝকা করে তাদের থেকে কিছুটা সরে গিয়ে ইরফান বলে এই মেয়েরা অনেকদিন হলো তাদের বাড়ি যায় না তাই বাড
়িতে যাওয়ার জন্য হয়তোবা মন গড়া এই সব গল্প বলছে কিন্তু বাইরের মানুষটা শুনলেই এইসব জঙ্গল নিয়ে তাদের মনে ভুল ধারণা জন্মাবে এই সাত্তা সেই মেয়েদেরকে কিছুদিনের জন্য ছুটি দিতে বলে অন্যদিকে আইন আর আর চেত্রাকার ঋষি হসপিটালে থেকে পাঠিয়েছিল পোস্টমর্টেম করা ডাক্তারের সাথে কথা বললে শেখায় তারা জানতে পারে রবার্টের এমন কোনো শারীরিক সমস্যা ছিল না যার কারণে এত সহজে তার হার্ট অ্যাটাক হতে পারে ছাড়াও যে বিষাক্ত হলুদ ফুলের কথা চিত্রা বলেছিল তার বিষ রবার ডে শরীরে পাওয়া যায়নি ঋষি জানতে চায় তাহলে কিসের কারণে
তার মৃত্যু হতে পারে ডাক্তার বলে জঙ্গলে নানান সাপ এবং পোকামাকড় আছে এগুলো প্রচন্ড বিষাক্ত সেগুলোর কোনো একটার কামড়ে নবাটের হাঁটা দেখ হতে পারে যদিও তার শরীরে এমন কিছুই পাওয়া যায়নি এখন ডাক্তারের চেম্বার থেকে বের হয়ে ঋষি আয়নার কে জিজ্ঞাসা করে ওই জঙ্গলে এরকম কোন কিছু কি আগে ঘটেছে কিন্তু আয়নার বলে এরকম কিছুই আগে কখনো এই জঙ্গলে হয়নি একটিমাত্র খুনের জন্য কেউ এত কষ্ট করবেনা এমন হতে পারে হয়তো খুন আগে হয়েছে বা তা না হলে এটি প্রথম খুন আর এরপর আরো খুন হতে চলেছে আর সেই কারণেই তখনই তারা তদন্তে বেরিয়ে
যায় যে এমন ঘটনা আগে ঘটেছে কিনা খবর নিয়ে তারা জানতে পারে ৫ বছর আগে পালা নামের ১ ট্রাক ড্রাইভার অ্যাক্সিডেন্ট করে মারা গেছিল এখানে তার পেটে গাছের ডাল ঢুকে গিয়েছিল তখন পুলিশের ধারণা হয়েছিল এটা হয়তো পূর্ণ ৯ তবে এখন ধারণা করা হচ্ছে কারণ রবার্টের সাথে তার একটি মিল আছে পালার লাশও মাকড়সা জাল দিয়ে ঘেরা পাওয়া গিয়েছিল মাকড়সা পরে খাবার খাওয়ার জন্য আবারকে এইভাবে জাল দিয়ে পুনে রাখে ব্যাপারটা স্বাভাবিক হলেও এইখানে অস্বাভাবিক কারণ মাত্র ১ রাতের মধ্যেই একটা আস্ত মানুষকে জালে বনা কোন মাকড়সার পক্ষে সম
্ভব ৯ কোনদিকে আমরা তখন ক্যাতি এবং সেলেদিকে দেখতে পাই সেলফির ছুটিতে চলে যাচ্ছিল সে বলে হয়তো সে আর কোনদিনই এখানে কাজ করতে আসবে না কারণ সে তার সন্তানের সাথে থাকতে চায় সেই ক্যাতি কেও বলে এখান থেকে চলে যেতে তবে ক্যাতি বলে যে তার যাওয়ার কোন জায়গা নেই এখানে আমরা জানতে পারি ক্যাতি আসলে একটা অনাথ সে ১ বৃদ্ধার সাথে হসপিটালে দেখা করতে চায় এই বৃদ্ধার অনাথ আশ্রমেই আসলে ক্যাতি বড় হয়েছে ছোটবেলা থেকেই এই মানুষটাকে সে নিজের মায়ের মত দেখেছে তাই সে কাঁদতে কাঁদতে বলে যদি সে মারা যায় তাহলে আবারও অনাথ হয়ে য
াবে এদিকে ঋষি চলে যায় পালার পরিবারের সাথে দেখা করতে বেলা শ্বশুরের সাথে কথা বলে ঋষি জানতে পারে বালা কখনো মদ খেয়ে গাড়ি চালাতো না এমন কিছু করত না যাতে তার এক্সটেন্ট হবে তার ট্রাক সম্পূর্ণ নতুন ছিল বারাস পি বলে অ্যাক্সিডেন্টের আগে থেকে বালা কেমন যেন অস্বাভাবিক আচরণ করছিল প্রতিদিন রাতে সে স্বপ্ন দেখে উঠে যেত এবং খুবই ভয় পেত চিত্র এবং আয়েনার বালার পরিচিত অন্যান্যদেরকেও জিজ্ঞাসাবাদ করে সবাই একই কথা বলে যে অ্যাক্সিডেন্টের কিছুদিন আগে থেকেই তার ব্যবহার বেশ অদ্ভুত ছিল বালার ১ সাথী ট্রাক ড্রাইভার বলে
বালা নাকি লাল শাড়ি পরা একজন মহিলাকে দেখতে পেত এবার দীষি চিত্র আর আই এনার এই সকল আধ্যাত্মিক ব্যাপারে তদন্ত করা শুরু করে তারা তিনজনে একটা ভিডিও দেখছিল যে ভিডিওতে একজন লোক আত্মাদের সম্বন্ধে বলছিল লোকটি বলে কিছু কিছু আত্মা রয়েছে যারা খুবই খারাপ প্রায় শয়তানের মত বানররাচ্ছি এরকমই একটি আত্মা ব্যানার্জি আসলে জঙ্গলে রক্ষণাবেক্ষণ করে এখন ওই রাতে বাড়ি ফিরে ঋষি তার পুরনো একটি কেসের তদন্তের ভিডিও দেখছিল এই ভিডিওতে দেখা যায় তারা ওই সিরিয়াল ক্লারের খুন করা সোমিয়া নামের একটি মেয়ের বাইক উপায় ভিডিওটা দে
খতে দেখতে হঠাৎই ঋষির কিছু একটা হয়ে যায় সে অসুস্থ হয়ে পড়ে নিজের সামনে একটা রক্ত মাখা ছায়া দেখতে পায় দৃশ্য এবার পরিবর্তিত হয় এবং আমরা দেখতে পাই জঙ্গলের পাশে একটা কনস্টেকশনের কাজ চলছে কনস্টেকশনে কন্টাকটার এসে ইঞ্জিনিয়ারকে জিজ্ঞাসা করে ঋণীরা সব কোথায় গেছে ইঞ্জিনিয়ার বলে সবাই ভূতের ভয়ে পালিয়ে গেছে সবার ধারণা এই জঙ্গলে ভূত আছে কন্টাকটার একথা আর পাত্তাই দেয় না এবং সে বলে যে কোনোভাবে কাজ শুরু করতে হবে তাই সে নতুন শ্রমিক ব্যবস্থা করার জন্য জোর দেয় ওই রাতে আমরা একজন গর্ভবতী মহিলাকে দেখতে পাই
যে সেই কন্ট্রাক্টার স্ত্রী সে ডাক্তার দেখিয়ে রাতের অন্ধকারে জঙ্গলের রাস্তা ধরে বাড়ি ফিরছিল তখনই ১ বৃদ্ধাতাকে ডেকে জিজ্ঞাসা করে তার কাছে লোহার কোন জিনিস আছে কিনা কারণ অন্ধকারে বানারা চীম ঘুরে বেড়ায় যে কিনা গর্ভবতী মহিলাদের বাচ্চা নিয়ে যায় তার কখনো সন্তান হয়নি তাই সে অন্যদের সন্তান কেড়ে নেয় এই কথা শুনে ওই কন্টাক্টার স্ত্রী বেশ ভয় পেয়ে যায় আর তার সাথে থাকা তখন একটি বাচ্চা মেয়েও ছিল আর তারা হাঁটতে হাঁটতে মেয়েটির বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছে যায় ঠিক কিনা ওই বাড়িতে এঁকে যাবে আর বাকি পথ ওই মহিল
াকে একাই যেতে হবে তাই সে ওই মেয়েটির বাড়ি থেকে একটি লোহার টুকরো সাথে নিয়ে নেয় কিছুদূর যেতে পেছন থেকে হঠাৎই ১ ভয়ানক আওয়াজ শোনে পেছনে ফিরতেই সে হতভম্ব হয়ে যায় কেননা গাছের উপর সেই ভানারাচিতে বসে থাক দেখে সেটা দেখে সে খুব ভয় পেয়ে যায় এবং দ্রুত বাড়িতে ফিরে যায় বাড়িতে ফিরে এসে প্রথমে সে নিজে শোবার ঘরে তার স্বামীকে চেক করে যে কিনা মদ্যপান করে সেখানে ঘুমিয়ে ছিল আর এরপর সে দরজা আটকিয়ে পূজা ঘরে যায় এমন সময় হঠাৎই প্রথমে দরজা থেকে আর তারপর উপরের চাল থেকে আওয়াজ হতে শুরু করে যেটা শুনে মেয়েট
ি প্রচন্ড ভয় পেয়ে যায় এবং তার স্বামীকে ডাকতে থাকে আর স্বামী কোন ডাকে সাড়া দেয় না বরং দরজাটি আমার ভেতর থেকে আটকে যায় যা দেখে মেয়েটি প্রচন্ড ভয়ে পেয়ে যায় আর দ্রুত দরজাটি ভেঙে ফেলার চেষ্টা করে আর এরপর ভেতরে ঢুকে সে হতবাক হয়ে যায় দেখে তার স্বামী ঘরের ভেতরে নেই আর উপরের চাল খানিকটা ভাঙ্গা এমন দৃশ্য দেখে মহিলাটি সেখানেই অজ্ঞান হয়ে পড়ে অন্য থেকে ওই সময় আমরা তার স্বামীকে অর্থাৎ ঐ কন্ট্রাক্টারকে ঘুম থেকে জেগে উঠতে দেখতে পাই সে জেগে তো গিয়েছিল কিন্তু নিজের হাত নাড়ানোর শক্তি তার গায়ে ছিল
না এমন সময় তার সামনে চলে আসে বানারা জীব যা দেখেই সে প্রচন্ড চমকে যায় এখন বানারাছি তাকে সেখানেই মেরে ফেলে পরের দিন সকালে ডিসি তার টিম নিয়ে কন্ট্রাক্টারের বাড়িতে যায় কন্ট্রাক্টারের তীর নাম হচ্ছে সঙ্গীতা তার অবস্থা খুবই খারাপ সে হসপিটালে ভর্তি যে মেয়েটি গতকাল রাতে তার সাথে হসপিটালে গিয়েছিল সে বলে সঙ্গীতাকে সে অজ্ঞান অবস্থায় পেয়েছিল তার স্বামীকে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না সঙ্গীতার ধারণা হলো বাজারে যে তার সন্তানকে না পেয়ে তার স্বামীকে নিয়ে গেছে পিসি তখন ভাঙ্গা সিলিং এর দিকে দেখে ভাবতে থাকে আগে
র ঘটনাগুলোর সাথে এ সম্পর্ক থাকতে পারে তাই তারা সবাই মিলে জঙ্গলের দিকে চলে যায় সঙ্গীতার স্বামীকে খুঁজে বের করতে তা না হলে তারও একি হাল হবে অনেক খোঁজাখুঁজির পর সঙ্গী তার স্বামীকে খুঁজে পাওয়া যায় তবে জীবন্ত ৯ বরং মৃত সেও মাকড়সার জাল দিয়ে জড়ানো ছিল তখন থেকে দ্রুত নিয়ে যাওয়া হয় পরীক্ষা করার জন্য ডাক্তার যখন পরীক্ষা করছিল তখন হঠাৎই তার গলার ভেতর থেকে কিছু একটা নড়ে উঠে ডাক্তারভাবে নক্তি হয়ত বেঁচে আছে কিন্তু পরীক্ষা করে সে দেখে সে তো মারাই গেছে তবে তার গলার ভেতরে কিছু একটা নড়ছে কক্ষনো তার মু
খ থেকে ঝাঁকে ঝাঁকে পোকা বেরিয়ে আসে যা দেখে তারা সবাই খুব অবাক হয়ে যায় এরপর সেই পোকাগুলোকে নিয়ে যাওয়া হয় একজন পতঙ্গ বেশি সক্ষম আছে সে সেগুলোকে দেখে বলে এই পোকাগুলো ১ বিশেষ ধরনের পোকা এগুলোর এই সব পোকা যারা মাকড়সার মতো জাল তৈরি করতে পারে কৃষি জিজ্ঞাসা করে এই পোকাগুলোকে ট্রেনিং যেবা যায় কি লাশের গায়ে জাল তৈরি করার জন্য উত্তরে বিশেষজ্ঞ বলে কমপন শব্দ এবং বাতাসের ব্যবহার করে এটা করা যেতে পারে কিন্তু এটা করা বি কঠিন এরপর রিসি এবং তার ৩ ডিএসপির সাথে মিটিংয়ে বসে এবং তাকে কনের সম্পর্কে বলতে থাকে
কৃষির ধারণা এই তিনজন ব্যক্তির মধ্যে কোন না কোন সম্পর্ক আছে এগুলো কোন সাধারণ ভুল এই কথা শুনে ড্রেস পিকুনের মটিভ জানতে চাই কিন্তু ঋষির এই ব্যাপারে তখনও পর্যন্ত কোন ধারনা ছিল না এই সময় অন্যদিকে জার্ নামের একটা ছোট্ট মেয়েকে আমরা দেখতে পাই যে একটা মূর্তির দোকানের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল আর সেই দোকানে পেনারা চিট মূর্তিও ছিল যাইয়া চাহাও দেখে আমরা বুঝতে পারি যে ওই মূর্তিটি খুব পছন্দ হয়েছে তাই দোকানদার তাকে ওই মূর্তিটি দিতে চায় কিন্তু যাই আর মা সেটা নিতে চায় না বাড়িতে ফিরতেই আমরা দেখতে পাই যাইয়া অদ্
ভুতভাবে জঙ্গলের দিকে তাকিয়ে কারো সাথে কথা বলছে শুধু তাই ৯ সে ঘরে বসেও কারো একটার সাথে কথা বলছে এটা তার মা লক্ষ্য করে তবে সে খুব একটা গুরুত্ব দেয় না তখনই আমরা দেখতে পাই তার সামনে ওই মূর্তিটি রয়েছে যেই ব্যাপারে তার মায়ের কোনো ধারনাই ছিল না সেই রাতে হঠাৎই জায়ার মায়ের কিছু শব্দ শুনে ঘুম ভেঙে যায় তাই সে জায়ার বাবাকে ডেকে তোলে এবং তারা দুজনে মিলে পুরো ঘর ঘুরে দেখতে থাকে তবে তারা কিছুই সেরকম দেখতে পায় না আর এরপর যখন তারা চেয়ার রুমে আসে তখন তারা থমকে যায় যার বাবা সেই মূর্তি নিয়ে দ্রুত বাইরে
চলে যায় এবং আগুন দিয়ে সেটা জ্বালিয়ে দেয় সে বলে কেউ একজন তার পরিবারকে কালো জাদু চাইছে আর এ কারণে হয়তো এটি এখানে ঢেকে গেছে এরপর আমরা ইয়ামুনাকে দেখতে পাই এমন একজন ডক্টর সে এবং তার বাবা মিলে একটি হাসপাতাল চালায় তবে ইয়ামিনার বাবা কোন কারনে তার সাথে কথা বলে না ইয়ামুনার আরো একটি পরিচয় আছে সে আসলে আয়েনার স্ত্রী আয়নার সেখানে তার স্ত্রীকে বাড়িতে ফিরিয়ে নিতে এসেছিল যেমনা বলে সে আয়নারের সাথে যাবে না যেদিন আয়নারের বাবা মা তাকে বের করে দিয়েছিল সেদিন আয়নার কোথায় ছিল আবার বিরুদ্ধে গিয়ে সমাজে
র বিরুদ্ধে গিয়ে সে আয়নারকে বিয়ে করেছে আর আয়না তার সাথে কি করেছে এখানে আমরা বুঝতে পারি যে ওনার বাবা কেন তার সাথে কথা বলেন এখন রিয়াগুনা তার সাথে না যাওয়ায় আয়নারের মন খারাপ হয়ে যায় অন্যদিকে চিত্রা বাড়িতে ফিরে দেখতে পায় তাকে দেখার জন্য ছেলের বাড়ির লোক এসেছে এসব তার ভালো লাগছিল না তার মায়ের সাথে ঝগড়া করে আর এরপর আয়নার এবং চিত্রা ২ বন্ধু মিলে ১ জায়গায় বসে নিজেদের মন হালকা করে অন্যদিকে ওই সময় আমরা ঋষিকে দেখতে পাই যে ঘরে শুয়ে তার স্ত্রীই বিজির কথা ভাবছিল ঋষি সবসময় রিজিকে রেখে বিভিন্
ন কেসের তদন্তের জন্য যেতে হতো তার জন্য বিজির বেশ খারাপ লাগত যে ব্যাপারটা ঋষিও বুঝতে পারত কিন্তু সে চাইছিল না যে বিজিকে এই কষ্টের জীবন দিতে হবে বিজি সব সময় ঋষির সাথেই থাকতে চাইত কারণ তার মতে সে ঋষির সাথে একমাত্র সুখী হতে পারবে এমন কি সে যদি ঋষির আগেও মারা যায় তবু সে আত্মা হয়ে ঋষির কাছে ফিরে আসবে সবকিছু এডিসি শুয়ে শুয়ে ভাবছিল এবং ফিলিংসের দিকে তাকিয়ে ছিল যেখানে সত্যিই ঝুলে ছিল পিজির আত্মা আর এরপর আমরা ওই মূর্তি দোকানদারকে দেখতে পাই দোকান বন্ধ করে রাতের বেলা সে বাড়ি ফিরবে ছিল হঠাৎ তার মনে হয
় কয়েকজন তার পেছনে আছে তাই সে দ্রুত বাড়ি ফিরে যায় এবং বাড়িতে ঢুকে সে হাফ ছেলে বাঁচে রাতের বেলা আমরা দেখতে পাই একজন লোক তার পিছু নিয়েছিল যে কিনা এখনো পর্যন্ত তার ঘরে উঁকি লোককে তার ঘরে উঁকে দিতেই সে হতভম্ব হয়ে যায় কেননা সেই মহিলাটি কিছু একটা হয়ে গিয়েছিল তার হাতগুলো ভয়ানকভাবে ডেকে যাচ্ছে চোখগুলো একেবারেই আদা হয়ে গেছে সেই লোকটির সাথে কি হয় তা আমাদেরকে দেখানো হয়নি আমরা পরের দিন দুপুরের দৃশ্য দেখতে পাই যেখানে সাঁতরা দুপুরে ইরফানের বাড়িতে খাবার খেতে গিয়েছিল খাবার খেতে গিয়ে সেই ইরফানের
ছেলের জন্য ফল আর মেয়ের জন্য ফুলের গাছের চারা নিয়ে যায় সেখানে আমরা জানতে পারি যে এত বয়স হওয়ার পরেও সাত্তে আর বিয়ে করতে একদমই রাজি ৯ এখানে ইট ফানি স্ত্রী দুটো তাবিজ নিয়ে আসে সেই ইট ফানি এবং সাদিয়াকে ওই দুটো তাবিজ কোমরে বেঁধে নিতে বলে তারা জঙ্গলে থাকে এবং সেখানে বানেরাচির পাস আর বিশ্বাস এই তাবিজ তাদেরকে বানেরাজির কাছ থেকে রক্ষা ইরফান তার স্ত্রীকে এসব আজেবাজে কথা বলতে মানা করে আর এরপর আমরা আয়নার কে দেখতে পাই যে কিনা তার কাপড় চোপড় গোছাচ্ছিল আয়নার এ বাবার ধারণা আয়না তার স্ত্রীর কাছে চলে য
াচ্ছে তাই সে রাগারাগি করে তবে আয়নারের মা জানায় আয়নার কেসের জন্য কোথাও একটা যাচ্ছে এবার ব্যাকপত্র বুঝি আয়নার রিশির সাথে জঙ্গলের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় তাদের সাথে চিত্রা ছিল না কারণ চিত্রা কে ঋষি অফিসেরই কিছু একটা কাজ দিয়েছিল রাস্তায় যেতে যেতে আয়নার ঋষিকে জিজ্ঞাসা করে ঋষি ভূত পেতে বিশ্বাস করে কিনা ঋষি এর কোন উত্তর না দিয়ে বরং পাল্টা প্রশ্ন করে যে সে এইসব কথা কেন বলছে এমন আয়নার জানালা এই গুণগুলো যেভাবে হচ্ছে তাতে মানুষের পক্ষে এই গুন করা সম্ভব ৯ ভয়ানক সব শব্দ পোকামাকড়ের জাল এই সবকিছু অন্য ক
িছুর দিকে ইঙ্গিত করছে আয়নার জানায় কত রাতে সে দেবতা এবং রাক্ষসদের নিয়ে পড়াশোনা করছিল এখান থেকে সে জানতে পেরেছে প্রত্যেক যুগে প্রত্যেক জাতির দেবতাদের এবং ওষুধদের সাথে কোন না কোন প্রাণী সম্পর্ক যুক্ত আছে এবং শিবের সাথে সাপ বয়সের সাথে ইঁদুর এবং অন্যান্য বিভিন্ন দেবীর সাথেও প্রাণীদের উল্লেখ করা আছে একইভাবে বন্যারাচির সাথে থাকে ওই পোকাগুলো বন্যারাচি যাদেরকে মারে তাদের সেই পোকাগুলো জালে আবদ্ধ করে ফেলে এই কথা শুনে হঠাৎই বেশি গাড়ি থামিয়ে দেয় এবং রেগে গিয়ে বলে সে একজন পুলিশ অফিসার হয়ে কিভাবে এই
সব ধরনের কথা বলে সে নিশ্চয়ই জানে পৃথিবীতে যত রহস্যময় ঘটনা ঘটে তার পেছনে কোনো না কোনো যুক্তি আছে আর সেই সব যুক্তি তাদেরকে বের করতে হবে আয়না তাকে আর কিছুই বলে না এরপর তারা চলে যায় জঙ্গলের ভেতর ১ পরেশ বিভাগের গেস্ট হাউসে এখানে তাদেরকে কিছুদিন থাকতে হবে বেশি পৌঁছে ফেতিয়াকে বলে বেশ কয়েকদিন আগে জঙ্গলের একজন কার কোন ফাঁদে পড়েছিল এবং কিছু একটা দেখেছিল এই কথা তাকে কেন বলা হয়নি সাদিয়া বলে এরকম ঘটনা জঙ্গলে প্রায়ই ঘটে তবে রিসিড মতে জঙ্গলের উনি তাদেরকে টার্গেট করছে তা জানা দরকার আর এই কারণে ছোট থেক
ে ছোট ঘটনাও তার কানে দিতে বলে এরই মধ্যে সেখানে ক্যাতিয়া আসে জাকে সাদিয়া ডেকেছিল রিসিকে সাহায্য করার জন্য এখানে প্রথম দেখাতেই ঋষির চোখ যেন ক্যাতির উপরে আটকে যায় তার দেয়া ক্যাতিকে জানাই তাকে এই গেস্টহাউসে ঋষিদের সাথে থাকতে হবে এখন ওই রাতে আয়নার ইয়েবোনাকে কল করে বলে সেই ইমুনাকে খুব ভালোবাসে সবকিছু সহ্য করতে পারবে কিন্তু ইয়মুনার রাগ সহ্য করতে পারবেনা ইয়মুনা যেন তার সাথে রাগ না করে যাব না এ সব শুনতে থাকে এবং নীরবে কাঁদতে থাকে কোন দিকে চিত্রা কে দেখা যায় যে কিনা একটা মেয়ের ছবি দেখছিল এরই মধ্
যে ঐ মেয়েটি তাকে ভিডিও কল করে যা দেখে চিত্রা কিছুটা ধাপে যায় তখন মেয়েটি জানায় সে তার সাথে কিছুদিনের জন্য থাকতে আসতে চায় যেহেতু তার থাকার মত কোন জায়গা নেই এই শহরে তার ১ কথায় চিত্রা রাজি হয়ে এখানেই আমরা বুঝতে পারি চিত্রার বিয়ে না করার কারণটা কি এখন পরের দিন বেশি আয়নার এর সাথে কথা বলছিল যেখানে সে আয়নার কে বলে উনি দিনদিন বেপরোয়া এবং সাহসী হয়ে যাচ্ছে একারাম নামের ওই কন্ট্রাক্টারকে তার বাড়ি থেকে তুলে এনে খুন করা হয়েছে তাই খুনিকে আটকাতে হলে তাদের দ্রুত কিছু একটা করতেই হবে এরই মধ্যে ক্যাত
ি সেখানে চলে আসে এবং তিনজনে বেরিয়ে পড়ে যেতে যেতে ঋষি ক্যাতি কে জিজ্ঞাসা করে সেদিন রাতে ক্যাতি কি দেখেছিল আসলেই কি বন্যারাচিকে দেখেছেন জ্ঞাতি বলে সে একটা ছায়ার মত কিছু একটা দেখেছিল সেটা কোন প্রাণীর ছায়াও হতে পারে অর্থাৎ এখনও পর্যন্ত জ্ঞাতি এই ব্যাপারে মিথ্যা বলে চলছে কারণ আমরা পরবর্তীকালে জানতে পারবো আপাতত তারা পৌঁছে যায় একারামের অফিসে কৃষির ধারণা ছিল একারামের আরও কোনো একটা ফোন আছে যেটা সে কোথাও একটা লুকিয়ে রেখেছে সেখানে ঋষি একারামের অফিসে ওই ফোনটা প্রস্তুত থাকে শেষ পর্যন্ত টেবিলের নিচের এক
টি গোপন জায়গা থেকে ওই ফোনটি সে বের করে আর এবার তারা একারামের কাজের জায়গা অর্থাৎ সে কনসাকশন সাইডে চলে যায় এখানে কনসার্টেশনের কাজ বন্ধ ছিল তারা জঙ্গলের আরো ভেতরে যেতে শুরু করে হঠাৎ করে কিছু একটা শব্দ শোনা যায় ঋষি লুকায় না কেন সে ঋষিরা দেখতেই পায়নি তাই ঋষি নিজেই তাকে টেনে নিয়ে একটা গাছের পেছনে লুকিয়ে পড়ে দেখা যায় সামনে কিছু একটা জংলি জানোয়ার ছিল সেখানে ঋষিকে জিজ্ঞাসা করে যে ইশারা করার সত্ত্বেও ঋষি কেন সরে যায়নি তবে ঋষি এর কোন উত্তর দেয় না এমন সময় হঠাৎই খুব বৃষ্টি শুরু হয়ে যায় যে কার
ণে তারা দুটো একটা ছেডের নিচে চলে যায় তাতেই ভিজতে থাকে সেটা ঋষি দেখছিল এদিকে ঋষি চোখে জল পড়ায় সে তার নকল চোখ ঠিক খুলে ফেলে যেটা দেখে ঋষি বুঝতে পারে তার ইশারা ঋষি কেন বুঝতে পারেনি আসলে ঋষি তখন তার ইশারা দেখতেই পায় অন্যদিকে সঙ্গীতা সুস্থ হয়ে গিয়েছিল তবে তার সন্তানকে অলরেডি পেতে মারা যায় এই কষ্ট নিয়ে সঙ্গীতা প্রচণ্ড কাঁদতে থাকে সেটা দেখে ঋষি আর তার জীবনসঙ্গী থেকে কোনো রকম প্রশ্ন করতেই পারে না ওইদিন বাড়িতে ফেরার পর ঋষি শুধুমাত্র রিজির কথাই মনে পড়ছে একটা সময়ে বিজির সাথে তার সম্পর্ক খুব খারা
প হয়ে যায় সে আর কোনোভাবেই বিজির সাথে সম্পর্ক রাখতে চাইছিল না বিজি এই ব্যাপারটা বুঝতেই চাইছিল না তার জন্য ঋষি তো সবকিছু ছিল সে ঋষিকে বারবার ফোন করেই যাচ্ছিল তবে ঋষিকে ইগনোর করে ঋষি তো তখন তার বন্ধুদের সাথে মজা করছে সময় সে আর না পেরে বিজির কল রিসিভ করে কথা বলায় সে বুঝতে পারে বিজি এখানেই কোথাও আছে বাইরে তাকাতেই সে দেখতে পায় তার গাড়ির কাছে ভিজি দাঁড়িয়ে আছে খুবই অদ্ভুত ভাবে দেখে মনে হচ্ছিল সে এখনই কিছু একটা করে ফেলবে সে সবকিছু বর্তমানে ভাবছিল তখনই ক্যাতি এসে তাকে ডাক দেয় আর সে চমকে ওঠে এরপর
নিজেকে কিছুটা সামলে নিয়ে সে ক্যাতিকে তার ৩ বছর আগের ওই দুর্ঘটনার কথা বলে সময় তার চোখের পাশ দিয়ে একটি গুলি চলে গেছিল এর কারণে তার ১ চোখের দৃষ্টি একেবারেই চলে যায় তাই গত ৩ বছর ধরে সে নিজেকে আবারও প্রস্তুত করেছে ১ চোখ দিয়ে নতুন করে পৃথিবী দেখতে শিখেছে নতুন করে ১ চোখ দিয়ে চলা বিশেষ জীবন কতটা কঠিন এটা ভেবে ক্ষেতে ইমোশনাল হয়ে পড়ে তখন ওই রাতে আমরা দেয়ার বাবাকে দেখতে পাই যে কিনা কাজ শেষ করে তার বাড়িতে ফিরছিল কাইটে উঠতেই হঠাৎ করে তার মনে হয় গাড়ির ছাদে কেউ একজন আছে বলে সে ভীষণ চমকে যায় আর এরপ
র তা আশাতে কি হয় তা তো আমাদের সবার জানা পরের দিন সকালের ৭ টিয়াকে দেখা যায় যে তার বাড়িতে বসে তার বাগান এবং পাখির যত্ন করছিল তখন তার অফিস থেকে ডাক আসে আসে চলে যায় জঙ্গলে এখানে কেউ হাতি ধরার হাত পেতে রেখেছিল অন্যদিকে কিছু লোককে দেখা যায় যারা অবৈধভাবে হাতি মেরে তার মাংস কাটছিল হঠাৎ করেই ফরেস্ট অফিসারের আসার খবর পেয়ে তারা দ্রুত পালিয়ে যায় অন্যদিকে ঋষিরায় বা যায় আর বাবার লাশ পায় তারা যার বাবার ভাইয়ের সাথে এই ব্যাপারে কথা বলতে যায় যার বাবার সাথে তার কেমন সম্পর্ক ছিল তার কোন শত্রু ছিল কিনা
ইত্যাদি প্রশ্ন করে এই প্রশ্নগুলো করার সময় তার কাছে বারবার কেউ একজন কল করছিল কিন্তু সে কোনভাবেই কল রিসিভ করতে চাইছিল না যে ব্যাপারটা রিসি চোখ এড়াতে পারে না একসময় সেই লোকটিকে ফোন রিসিভ করতে বাধ্য করে তখন আমরা দেখতে পাই জঙ্গলের হাতিমারা ওই লোকই তাকে ফোন করেছে অর্থাৎ এই অবৈধ কাজের সাথে সেও হয়তো জড়িত ব্যাপারটা দিশিরা তখন বুঝতে পারেনা এখন ওই সময় তারা বাইরে এসে যখন গাড়ি চেক করে তখন তারা দেখতে পায় জয় বাবার গাড়িতে লম্বা চুল তার তারা পরীক্ষা করতে পাঠিয়ে দেয় অন্যদিকে কিছু ফরেস্ট অফিসার জঙ্গলে
ঘোরার সময় দেখতে পায় একই স্থানে লাগানো সব ক্যামেরাগুলো ভাঙ্গা এই ভাঙ্গা ক্যামেরাগুলোর মধ্যে থাকা বেশিরভাগ জিপি ভাঙ্গা ছিল একটা মাত্র চিপ কোনরকম ক্ষতিগ্রস্ত হয়নি তাই সাদিয়া মেমোরিটি ল্যাপটপে কানেক্ট করে সেখানে শেষবার কি রেকর্ড হয়েছে সেটা দেখতে শুরু করে তারা দেখতে পায় কাঁচের উপর থেকে মানুষের মতো দেখতে কিছু একটা নিচে নেমে এসেছে আর তখনই ক্যামেরাটি ডিসকানেক হয়ে যায় যা দেখে স্যারকে নিজের চোখে বিশ্বাস কাওকে পারছিল না এদিকে ঋষিরা গিয়েছিল জয়াদের বাড়িতে জিজ্ঞাসাবাদ করতেন তাই ঋষি বসার ঘরে একটি অদ
্ভুত চিহ্ন দেখতে পায় এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে জয়ের ভাই বলে তারা এখানে পুজো করেছিল কারণ মৃত্যুর আগে তার বাবার ধারণা ছিল কেউ তার ওপর কালা জাদু করেছে যে ব্যাপারটা শুনে আয়নার বেশ অবাক হয়ে যায় অন্যদিকে ঋষি তখন দূরে জঙ্গলে যায়াকে দেখতে পায় যে একা একা কিছু একটা করছিল পিসি তার দিকে এগিয়ে যায় সে যায়াকে জিজ্ঞাসা করে সে এখানে কি করছে উত্তরে যায়া বলে সে কবর দেওয়ার জন্য কর্তব্য এখন ঋষি জানতে চায় সে কি কবর দেবে উত্তরে যায়া তাকে ব্যানার্জির ওই মূর্তিটা দেখায় যেটা তার বাবা পুড়িয়ে ফেলেছিল সে এই
ব্যাপারে ঋষিকে জানায় যে ব্যানার্জি তাদের উপর রাগ করেছে সে তার বাবাকে নিয়ে গেছে আর এই কারণেই এই মূর্তি সে কবর দিয়ে পুজো দেবে তাতে করে বাণারাজই শান্ত হয়ে যায় এবং তার মা ও ভাইকে কিছু না করে ছোট্ট মেয়েটির মুখে এমন অদ্ভুত কথা শুনে নিশি বেশ অবাক হয়ে যায় এই ব্যাপারে আরও বেশি তদন্ত করার জন্য সেই মূর্তির কারিগর অর্থাৎ ওই মহিলার কাছে চলে যায় মহিলাটি জানায় এটি একটি সাধারণ মূর্তি রাশে টু ডিসদের কাছে বিক্রি করে থাকে তবে ডিসির এখানে তার ওপর সন্দেহ হচ্ছিল এই কারণে তার পুরো বাড়ির তল্লাশি চালানো হয় এ
খানে তারা একটি বড় সিন্ধুক পায় সিন্দুককে তারা খুলতেই তারা বানারাচের মুখোশ লাল শাড়ি ইত্যাদি দেখতে পায় দেখামাত্রই ওই মূর্তির কারিগর মাঙ্গাইকে তারা গ্রেফতার করে নেয় যদিও মাঙ্গাই বারবার বলতে থাকে সে কুনে ব্যাপারে কিছুই জানে না সে ওই ভিক্টিমদের পর্যন্ত চেনে না ওই মুখোশ শাড়ি এই সবকিছু হলো তার কস্টিউম যা পড়ে সে থিয়েটারে নাটক করে অন্যদিকে সার্থে এবং ইনফরম ১ দম্পতিকে গ্রেপ্তার করে যারা হাতির শিকারের সাথে জড়িত ছিল সে এখানে ফ্যাক্টরিয়ার কাছ থেকে ওই জঙ্গলের ভিডিওটি দেখে নেয় যা দেখে সেও কিছুটা অবাক
হয়ে যায় আর এরপর সে চলে যায় ফ্যাক্টরিয়ার বাড়িতে তারা সেখানে বসে অনেকক্ষণ গল্প করে ওই সময় ঋষি লক্ষ্য করে সেখানে থাকা পাখিরা সাদিয়ার কথা শোনে আর তার ডাকে সাড়া দেয় এখন আমরা একজন লোককে দেখতে পাই যে কিনা সিলভা নামের ১ ছাগলের ফার্মের কর্মচারীর সাথে দেখা করতে এসেছিল সিলভাকে বলে তাকে আরও কয়েকটি ছাগলের ব্যবস্থা করে দিতেন তে বেশ ভয় পাচ্ছিল কারণ তার মালিক জানতে পারলে সমস্যা হবে তবে লোককে তাকে টাকা পয়সা দিয়ে এই কাজ করিয়ে নেয় আর এরপর আমরা গ্রামের পঞ্চায়েত দেখতে পাই যেখানে গ্রাম প্রধানের সাথে
গ্রামের লোকেরা কথা বলছিল এই নিয়ে যে পানারা থেকে কিভাবে দূর করা যায় ফরেস্ট অফিসাররা কিছুই করতে পারছে না তাদেরকেই কিছু একটা করতে হবে তবে গ্রাম প্রধান এই ব্যাপারে একমত হয় না বরং সে ওই লোক লোকে বলে এই সবকিছুর থেকে দূরে থাকতে এবার মিটিং শেষ করে গ্রাম প্রধান বাড়ির দিকে ফিরছিল তখন তার কাছে সিলভার আসে সিলভা জানাই তার মালিক তাকে কাছ থেকে বের করে দিয়েছে তাই সে এখন নিজের একটা ব্যবসা শুরু করতে চায় এর জন্যে তার কিছু টাকার প্রয়োজন এই কথা বলতে না বলতেই স্থির বা কিছু একটা দেখে দ্রুত সেখান থেকে পালিয়ে যা
য় আমরা দেখতে পাই গ্রাম প্রধানের বাড়িতে এসেছে ঋষি তাকে দেখে খিলভা আসলে ভয় পালিয়ে গিয়েছিল এখানে একটা রহস্য আমাদের সামনে খোলে গ্রামপ্রধানী মাঙ্গাইয়ের বাবা মাঙ্গার কাছ থেকে রিসি জানতে পেরেছিল তার সাথে তার বাবার সম্পর্ক ভালো ৯ তাই তারা আলাদা থাকছে মাঙ্গাইয়ের মা তখন কাঁদতে কাঁদতে বলে মাঙ্গাই খুবই ভালো মেয়ে সে নাচে গানে আরো দোষে ছিল কিন্তু তার বাবা এই সব কিছুই পছন্দ করতো না তাই সে জোর করে তাকে বিয়ে দিয়ে দিয়েছিল মাঙ্গাই ও চুপচাপ নিজের বাবার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিল কিন্তু তার স্বামী ছিল একেবার
ে বাজে একজন লোক যে মাঙ্গাইকে প্রচন্ড মারধর করত আর এই সবকিছুর জন্য মাঙ্গাই তার বাবাকেই দায়ী ভাবল যে কারণে একদিন সে পুরোপুরি তাদের থেকে আলাদা হয়ে যায় একদিকে রিসিমাঙ্গা এর বাবা মার সাথে কথা বলছিল অন্যদিকে চেতরা গিয়েছিল মাঙ্গাইয়ের ক্রিয়েটর এ ক্রিয়েটরের লিড ট্রান্সার হিসেবে ছিল মাঙ্গাই তার গ্রুপের লিডার বলে মাঙ্গাই বেশ ভালো নাচে তারা এই ক্রিয়েটর করে যে টাকা কামায় তা সব দুস্তদের দান করে দেয় মাঙ্গাই আসলে ফানারাচি চৈত্র প্লে করে আর এ কারণে তার কাছে এই কষ্টগুলো ছিল এখানে আমরা জানতে পারি বানর আছ
ে একেবারে ভিন্ন ধর্মী সেই কারণে সে স্বর্গেও ঠাঁই পায়নি সেই সাথে পৃথিবীর বাংশতাকে একসেপ্ট করে নেয়নি এরপর পরের দিন ভোরবেলা নিশি এই সবকিছু নিয়ে ভাবছিল এবং জগিং করছিল একটা স্থানে গিয়ে সে বসে পড়ে তখন ক্যাতিরাও পাশ দিয়ে যাচ্ছিল বাকি সবাইকে চলে যেতে বলে ক্যাতি যায় নিশির সাথে কথা বলতে এখানে হঠাৎই ক্যাথিলক্ষ করে কৃষির শরীরে জোক লেগে আছে ক্যাথি দ্রুত ওই জোক গুলো সরাতে শুরু করে আর এটা করতে করতে তারা কাছাকাছি চলে আসে তখনই হঠাৎ করে ঋষির পিছু একটা হয়ে যায় সামনে ছেলের দিকে তাকিয়ে জোরে চিৎকার করতে থাক
ে এবং জ্ঞাতিকে বলে সেখান থেকে চলে যেতেন ঋষি কিছুই বুঝতে পারছিল না কিন্তু ঋষি ডায়মন্ড অবস্থা দেখে সে দ্রুত সেখান থেকে ছুটে পালিয়ে যায় তখনই আমরা দেখতে পাই ঋষির সামনে ওই চিলের ওপর হাওয়ায় ভাসছিল বিজির আত্মা যেগ তার রাগী চোখে ঋষির দিকে তাকিয়ে ছিল আর এখানে জানতে পারি যে ৩ বছর আগে বিজির সাথে আসলে কি হয়েছিল আমরা সেদিনকার দৃশ্য দেখতে পাই যেদিন ঋষি ব্রেকআপের পর একটা পাবেল ছিল এবং বাইরে দাঁড়িয়ে ছিল ফিজি আমরা এখানে জানতে পারি ঋষি মূলত এখানে কোন একটা বিষয় নিয়ে এসেছে এ ব্যাপারে বিজি জানতো না বিজি স
েই কথা জানার পরেও বোঝার চেষ্টা পর্যন্ত করছিল না তার মাথায় শুধু একটা কথাই চলছিল যে সে ঋষিকে ছাড়া থাকতে পারবে না ঋষি যেন তার সাথে ব্রেকআপ না করে ঋষি তাকে বারবারই এখান থেকে চলে যেতে বলছিল কিন্তু ঋষি কোন কথাই শুনতে রাজি ছিল না এরই মধ্যে সেখান দুজন গুন্ডা প্রবেশ করে যা দেখে ঋষি রিজিকে বাড়ি ফিরে যেতে বলে এবং নিজে চলে যায় ওই গুন্ডাদের উপর নজর রাখতে তবে ভুলবশত ঋষির একজন ওয়েটারের সাথে ধাক্কা লেগে যায় যার ফলে ওই গুন্ডারা ঋষির ব্যাপারে বুঝতে পেরে যায় তখনই তাদের মধ্যে গোলাগুলি শুরু হয়ে হয়ে যায় একস
ময় গোলাগুলির শব্দ শুনে বিজিও সেখানে দৌড়ে চলে আসে সে যখন দেখতে পায় ঋষি বিপদে আছে তখন সে নিজেকে কিছুতেই ধরে রাখতে পারে না ঋষি বারবার বারণ করার সত্ত্বেও বিজি তার দিকে দৌড়ে যায় তখনই একজন গুন্ডা বিজিকে গুলি করে দেয় যে গুলি বিজি কে ভেদ করে ঋষি চোখের পাশ দিয়ে চলে যায় আর এভাবেই বিজি দুহাত এবার আমরা চিত্রা কে দেখতে পাই যার বাড়িতে তার কলেজের ১ বান্ধবী ইরা থাকতে এসেছিল এই মেয়েটি এখান থেকে ভিডিও কল করেছিল আমরা বুঝতে পারি এই দুজনের মধ্যে একটি সম্পর্ক আছে যা তারা এখনো কাউকেই বলেনি পরবর্তী দৃশ্যে আমর
া আয়নার এবং রিশিকে দেখতে পাই বেশি আয়নার কে জিজ্ঞাসা করে সে মাঙ্গাইয়ের ব্যাপারে খোঁজখবর নিয়েছে কিনা উত্তরা আয়নার জানাই সে খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছে মাঙ্গাই ওই গ্রুপের হয়ে কাজ করে এবং ঘটনার দিন সে নিজের বাড়িতে একা ছিল ফলে মাঙ্গায়ের একা থাকার জন্য এই কথার প্রমাণ হিসেবে আর কেউই না থাকায় আপাতত এর জন্য রিসিমাঙ্গাই কে সন্দেহর তালিকায় রাখে তখন রিসিকে সাত্তিয়া কল করে এবং জিজ্ঞাসা করে ক্যাতি এবং নলিনী কোথায় আছে এ ব্যাপারে কিছু জানে কিনা কারণ ওয়াজটাওয়ারে পাহারা দিতে গিয়ে তারা দুজন নিখোঁজ হয়ে
গেছে যেটা শুনে ঋষি এবং আয়না দুজনেই চিন্তিত হয়ে পড়ে এবং তখনই চলে যায় জঙ্গলের ক্যাতিদেরকে খুঁজতে একসময় তারা ওই জঙ্গলে নালিনীকে অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পায় সেই সাথে নালিনীর পাশে ক্যাতির ফোনটিও পড়েছিল যেখানে ঋষি একটি ভিডিও খুঁজে পায় যেটা মজার ছলে নালিনী রেকর্ড করেছিল এই ভিডিওতে তাদের দুজনের কথা স্পষ্ট হয় যে ঋষিকে পছন্দ করতো তখন তারা জঙ্গলে এই মরানাসিকে দেখতে পায় এবং তারা দুজনেই দৌড়াতে থাকে নালিনী একসময় হোঁচট খেয়ে পড়ে যায় এবং অজ্ঞান হয়ে যায় অন্যদিকে বানারাচি ক্লিসিকে টেনে নিয়ে নিজের স
াথে চলে যায় এই ভিডিও দেখে ঋষি হন্যে হয়ে ক্লিয়ারিকে খুঁজতে থাকে কিছুক্ষণ পর সেই ক্যা থেকে মাকড়শার জালে আটকে থাকা অবস্থায় পায় পাতি তখনও জীবিত ছিল এবং ভীষণ ভয় পেয়ে গিয়েছিল তাই রিসিতাকে সান্ত্বনা দিতে থাকে এবং ডক্টরের কাছে নিয়ে যাওয়ার ব্যবস্থা করে এবার রিসিসাথতা এবং আয়না আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারি ওই ভিডিওতে যাকে দেখা যাচ্ছে সে কিছুতেই মাঙ্গাই হতে পারেনা কারণ মাঙ্গাই এখনো পুলিশ হেফাজতে আছে এবং ভিডিওটি অন্ধকারে হওয়ায় ওই কিডন্যাপারের চেহারাও বোঝা যাচ্ছে না তাই আয়নার ওই ভিডিওটা চিত্রকে
পাঠিয়ে দেয় যাতে করে ক্যা থেকে কিডন্যাপ করার ওই ব্যক্তির চেহারা তারা স্পষ্ট ভাবে দেখতে পারে এরপর ঋষি কাথির কাছে জানতে চায় ওই জঙ্গলে তাদের সাথে আসলে কি কি হয়েছিল তখন ঋষি ও ঋষিকে সবটা খুলে বলে তেমনটা আমরা ভিডিওতে দেখেছিলাম বানরহাঁচী এসে ক্যাথিকে টেনে নিয়ে গিয়েছিল সে তো জানতই না যে কখন সে ওই কাছের কাছে পৌঁছে গেছে সে শুধুমাত্র জানে যখন তার জ্ঞান পেরে তখন সে নিজের সামনে বানারাচির ১ ভয়ানক রূপ দেখে পায় তার ভয়ঙ্কর সেই দাঁত সে জীবনেও ভুলতে পারবে না একসময় ওই ভেনেড়াচি জোরে চিৎকার শুরু করলে ক্যাথি
ভয়ে অজ্ঞান হয়ে যায় কিন্তু ঋষি কোনভাবেই ক্যাথির কথা মানতে চায় তার মতে সবকিছু ব্যাথি ধারণা তখন ব্যাথি বলে কৃষিকের কথা মানতেই হবে কারণ সে নিজেও জানে যে কৃষিও এমন অদ্ভুত কিছু না কিছু দেখতে পায় যেমনটা আজও সে ওই ছেলের কাছে দেখতে পেয়েছিল একই প্রশ্ন করে ঋষি সেখানে কাকে দেখেছিল ঋষি প্রথমে তো বলতে চাইছিল না তারপর সে জানায় সে সেখানে বিজিকে দেখেছিল যার সাথে তার বিয়ে হওয়ার কথা ছিল এরপর ঋষি ক্যা থেকে বিজির গল্প বলতে থাকে ঋষির সাথে একদিন ১ বিয়ের অনুষ্ঠানে রিসিভ দেখা হয়েছিল বিজির ফটোগ্রাফির খুব শখ ছ
িল এভাবে ফটোগ্রাফির বাহানায় প্রথম তাদের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে এবং ধীরে ধীরে তা ভালোবাসায় পরিণত হয় এমনকি রিজিক এবং ঋষি এঙ্গেজমেন্টও করে নিয়েছিলো কিন্তু পরবর্তীতে তাদের সম্পর্কে অসুবিধা দেখা যায় কারণ বিজি ঋষিকে বিশ্বাস করতে পারছিলো না সে সবসময় ঋষিকে সন্দেহ করতো তার মনে হতো ঋষি হয়তো বা অন্য কোনো মেয়ের জন্য তাকে ছেড়ে দেবে এ কারণে প্রায়ই রিসি লুকিয়ে ঋষির মেসেজ চেক করতো এমনকি কোথাও যেতে হলেও ঋষিকে অনেক জবাবদিহি করতে হতো কিন্তু যেহেতু ঋষি একজন অফিসার ছিল তাই সে চাইলেও সবকিছুর রিজিকে বলতে পারতো ন
া আর এসব নিয়ে তাদের মধ্যে প্রচুর ঝগড়া ঝামেলা হতো এভাবেই একদিন ঝগড়া করার সময় ভিজি ভুলবশত রিশিকে একটি চড় মেরে বসে ফলে এবার রিশিভী ভিসির সাথে ব্রেকআপ করে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে নেয় শুনে বিজি কাঁদতে শুরু করে এবং ঋষিকে সরি বলতে থাকে ঋষি কিছুতেই মানতে না চাইলে বিজি জেনা পাগলের মতন হয়ে যায় এবং সে ঋষি সামনে নিজের হাতের শিরা কেটে ফেলে যা দেখে ঋষি তাকে এবারের মত ক্ষমা করে দেয় এরপরেও তাদের মধ্যে কিছুই স্বাভাবিক হয় না কিছুদিন পরপরই তাদের মধ্যে প্রচন্ড ঝগড়া চলতেই থাকে এভাবেই একদিন ভিজি ঋষিকে খুঁজ
তে খুঁজতে সেই হোটেলে পৌঁছে যায় গুন্ডাদের গুলির কারণে বিজি মারা যায় সেই সাথে ডিসিরও একটা চোখ আহত হয়ে যায় এরপর থেকে রিসিভ ভিজির আত্মা দেখতে শুরু করে এমনকি অনেক ফেরাপে নেয়া সত্বেও তার এই ভ্রম ঠিক হয়নি বেশি এ্যা থেকে বলে আমাদের মস্তিষ্ক মাঝে মাঝে আমাদেরকে এমন কিছু ভ্রম দেখায় যা আসলে কোন অস্তিত্ব নেই আর এই বানেরাজের কাহিনীও ঠিক একই রকম আসলে ঐ কিলাররা অনেক চালাক আর এই কারণে এই সকল গল্প বানিয়ে তারা লোকেদের মধ্যে ভূমির সৃষ্টি করছে একথা শুনে ব্যাথি চুপ করে যায় আর এরপরে ওই রাতে আমরা ১ দম্পতিকে দে
খতে পাই এখানে মহিলাটির ঘুম ভেঙে গেলে সে ঘরের কোথাও নিজের মেয়ে তুলসীকে খুঁজে পায় না তুলসীকে খুঁজতে খুঁজতে বাইরে এলে তুলসীর মা তুলসীকে দেখতে পায় ঠিকই তবে তার সাথে ওই বনাড়াচি কেউ দেখতে পায় যেটা দেখে তুলসীর মা ভয়ে অজ্ঞান হয়ে যায় এরপর তুলসীর মা বাবা একজন তান্ত্রিককে ডেকে আনে কারণ তুলসীকে ওই ভানারাজি বশ করে নিয়েছিল এরপর সেই তান্ত্রিক ঝাড়ফুঁকের মাধ্যমে তুলসীকে স্বাভাবিক করার চেষ্টা করতে আর ঠিক তখনই একদল গ্রামবাসী সেখানে এসে হানা দেয় কারণ তারা ওই তান্ত্রিক এবং তুলসীর অশুভূত হওয়ার ব্যাপারটা জ
েনে গিয়েছিল আর তারা ভয় পাচ্ছিল যে তুলসীর মধ্যে থাকা ওই ওয়ানারাজি হয়তো গ্রামবাসীদের কেউ ক্ষতি করবে তাই তারা তুলসীকে শেষ করে দিতে চাইছিল তবে তুলসী ঘরের ভেতরে ছিলই না তা দেখে গ্রামবাসীরা তুলসীকে খুজতে আরম্ভ শুরু করে আর এই ব্যাপারটা কিছু সময়ের মধ্যেই গ্রাম প্রধানের কাছে চলে যায় তাই সে আর দেরি না করে চলে আসে সেই স্থানে যেখানে ওই লোকেরা তুলসীকে বেঁধে রেখেছিল এখানে গ্রাম প্রধান তাদের সবাইকে বোঝায় যে তুলসীর ওপর কোন বানারাজী বশ করেনি বরং সে শুধুমাত্র একটা মানসিক ভারসাম্যহীন রোগী তাই গ্রাম প্রধানের
কথায় ওই লোকেরা তুলসীকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় কিন্তু এরপর লোকগুলো গ্রাম প্রধানকে বলতে থাকে যে সে এই কাজটি মোটেও ভালো করেনি কারণ এই বানাটাচি ধীরে ধীরে গ্রামের সবাইকে মেরে ফেলবে তখন এর জন্য শুধুমাত্র গ্রাম প্রধানই দায়ী হবে এদিকে থানায় পৌঁছে চিত্রা কৃষির সাথে দেখা করে যেখানে এসে জানায় রাধি নামের গাড়ি থেকে তারা যে চুল পেয়েছিলো তা মাঙ্গাইয়ের নকল চুলের অংশ ছিল না ছাড়াও বাংলায়ের বাড়িতে গিয়ে যে নখ দাঁত এবং শিং পাওয়া গেছে সেগুলোতেও ভিক্টিমদের কোনো ডিএনএর মিল পাওয়া যায়নি এরই মধ্যে থানায় মাঙ্
গাইয়ের বাবা মা একজন উকিল নিয়ে আসে সেই উকিলটি মাঙ্গাইকে এইভাবে বিনা প্রমাণে সন্দেহের জেরে গ্রেফতার করে রাখার জন্য প্রতিবাদ জানায় বলে রিশি মাঙ্গাইকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় তবে তাকে শহর ছেড়ে কোথাও যেতে নিষেধ করে দেয় এরপর ছাড়া পেয়ে মাঙ্গাই তার বাবা মায়ের সাথে কোন ধরনের কথা পর্যন্ত বলে না বরং একাই থানা থেকে বেরিয়ে চলে যায় এর থেকে আমরা বুঝতে পারি মাঙ্গাই তার বাবা মাকে কতটা ঘৃণা করেন এরপর রিসি আয়েনার এবং চিত্রা মিলে আবারো এই কেস নিয়ে ভাবতে বসে যেখানে তারা লক্ষ্য করে কিলারের কাছে জেন্ডার কোন ব
িষয় ৯ কারণ সে সমানভাবে ছেলে এবং মেয়েদের উপর আক্রমণ এমন করছে কিন্তু খুন হওয়া ওই ভিক্টিমদের মধ্যে কোন ধরনের মিল বা একে অপরের সাথে কোন রকমের কানেকশন না থাকা সত্বেও উনি শুধু এই চারজন লোককেই কেন হত্যা করল এর উত্তর খুঁজতে গিয়ে ঋষিরা ধারণা করে যে হয়তোবা এই ভিক্টিমদের মধ্যে কোন একটি সম্পর্ক আছে যা তারা এখনো পর্যন্ত জানে না আর এই কিলার যেই হোক না কেন হয়তো সে ক্রোধের জেরেই এই ভিক্টিমদের হত্যা করছে নেতারা ভিক্টিমদের ব্যাপারে আরো ডিটেলস জোগাড় করার সিদ্ধান্ত নেয় পরবর্তীতে এসেছে বালার একজন সহকর্মী তার
স্ত্রী রানীর সাথে দেখা করতে আসে এবং বালার কাজ সংক্রান্ত কোন ধরনের পায়েই বাড়িতে আছে কিনা তা জিজ্ঞাসা করে কারণ পুলিশ ওই সকল কাগজপত্রের কোচ করছিলো রানী ওই কাগজের ব্যাপারে তো কিছু বলেই না উল্টে সে ওই লোকটির উপর রাগ দেখাতে শুরু করে কারণ বালার মৃত্যুর সময় সে পুলিশের কাছ থেকে কোন রকম সাহায্য পায়নি এখন পুলিশরা সেখান থেকে বের হতেই প্রাণী হন্তদন্ত হয়ে বাজারের দিকে ছুটে যায় এবং সেখানে একজন লোকের সাথে দেখা করে তবে সে জানতোই না যে ওই সময় অফিসের আয়েনার তার পিছন করছে রানীকে ওই লোকটির সাথে কথা বলতে দেখ
ে নেয় এমনকি লোকটি রানীকে টাকাও দিতে চায় কিন্তু রানী আর নেয় না আর এরপর আয়নার ওই লোকটির পিছু করতে আরম্ভ করে এবং তাকে অন্য একজন লোকের সাথে জঙ্গলের দিকে যেতে দেখতে পায় যেখানে তারা মাটি খুঁড়ে কিছু বাক্স বের করে যেগুলো ট্রাকে করে তারা নিজেদের মালিকের কাছেই নিয়ে যেতে শুরু করে তখন আয়েনার এই ব্যাপারটা সাদিয়াকে জানিয়ে দেয় সার্চ করার পর দেখা যায় ওই লোকগুলো সবজির নাম করে ট্রাক করে হাতির দাঁত এবং বাঘের চামড়া পাচার করে ছিল একজন কনস্টেবেলও তাদের এই কাজে যুক্ত ছিল ফলে ইট ফার্ম সেই কনস্টেবেলকে টাসপে
ন্ড করে দেয় এবং ওই বাক্সগুলো বাজে আত্মগুলো এরপর সাদিয়া এবং ইরফান সেই বাক্সগুলো ওয়েড হাউজে পৌঁছে না দিয়ে এগুলোকে নিয়ে জঙ্গলের পথে রওনা দেয় সেখানে ওই বক্সগুলো লুকিয়ে তারা ফিরে যায় অন্যদিকে রিসি এবং আয়েনার ওই লোকটিকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে ঋষি লোকটিকে জিজ্ঞাসা করে সে রানীকে কিভাবে চেনে রানীও এই প্রাণীদের শরীরে বিভিন্ন অংশের চোরাকার বাড়ির কাজে সাথে যুক্ত কিনা লোকটি জানায় রানীর এতে কোন হাত নেই বরং বালা অনেক আগে থেকেই এই কাজের সাথে জড়িত ছিল হবে একদিন এই অন্যায় কাজটি ছেড়ে দিতে চাইলে তাদের ম
ালিক বালা স্ত্রী ও সন্তানকে মেরে ফেলার হুমকি দেয় আর এরই মধ্যে হঠাৎ একদিন বালার অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে যায় কারবালের রানীও বেশ ভীত হয়ে পড়ে এই ভেবে যে গ্রামের লোকেরা পালার এই অসৎ কর্মের জানতে পেরে তার প্রভাব তাদের সন্তানদের উপর পড়বে তাই সে এই চোরা কারবারির ব্যাপারে পুলিশের কাছে কিছুই জানায়নি বা তাদের যে হুমকি দেওয়া হচ্ছিল এই ব্যাপারেও পুলিশকে জানায়নি এখন এই সব কথা শুনে চিত্রা ধারণা করে যে হয়তো এই খুনগুলো এই চোরা কারবারির কারণেই হচ্ছে রবার্ট এবং বাকি ভিক্টিমরাও হয়তো কোন না কোনভাবে এই চোরা কারব
ারির সাথে জড়িত ছিল বা এই ব্যাপারে জেনে গিয়েছিল কারণেই চোরাকারবারির মালিকের সাথে ঝামেলা হওয়ার জন্যে এই জ্ঞানটি ভিক্টিম ডেট মেরে ফেলছে এবং ইচ্ছাকৃত এমন ভাবে খুনগুলো সাজিয়েছে যাতে করে সবাই মনে করে এই সবকিছু কাছাকাছি করছে এই ব্যাপারে চিত্রা নিজস্ব চুক্তি দাঁড় করায় কিন্তু আয়না তার কোন যুক্তিতেই সম্মতি দেয় না কারণ তার মতে এই খুনগুলো ফানারাজীন নিজেই করছে এবার ওই রাতে আমরা পুলিশ স্টেশনের দৃশ্য দেখতে পাই যেখানে ইরফান সাদ দেখেও আকিটকির মাধ্যমে জঙ্গলের একটি স্থানে আসতে কিন্তু নেটওয়ার্কের সমস্যার ক
ারণে ইটভানের কোন কথাই ভালো করে বোঝা যাচ্ছিল না ফলে তার বিপদ বুঝতে পেরে সাদিয়া তখনই কিছু কনস্টেবলকে নিয়ে জঙ্গলের পথে রওনা দেয় এরই মাঝে সাদিয়া জঙ্গলের কিছু শব্দ শুনতে পায় এগিয়ে গেলে সেখানে সে ইরফানকে অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখতে পায় তাকে কিছু বর্ণ প্রাণীরা ঘিরে ধরে রেখেছিল সাদিয়া ওই প্রাণীগুলোকে তাড়িয়ে দিয়ে ইরফানের জ্ঞান ফিরিয়ে নিয়ে আসার চেষ্টা করে তখনই পেছন থেকে কেউ একজন এসে সাথের উপর আক্রমণ সাদিয়া ওই ব্যক্তির দিকে বন্দুক তাক করে তবে এখানে কি হয় তা আমরা দেখতে পাই না আমরা দেখতে
পাই পরের দিন সকালের দৃশ্য যে সাদিয়া এবং ইরফান দুজনেই নিখোঁজ পরে সাদিয়া খোঁজে তার বাবাও থানায় এসে পৌঁছেছিল সে নিচে সেখানে বাকি অফিসারদের সাথে চাঁদ থেকে খুঁজতে যেতে চাইছিল কিন্তু পুলিশ অফিসার এতে একদমই রাজি হয় না বরং সে নিজের স্টার্ট টিম নিয়ে তখনই বেরিয়ে পড়ে জঙ্গলের উদ্দেশ্যে কেউ তাদের কোন খোঁজ পাচ্ছিল না যে কারণে ক্যাতি ও কান্নায় ভেঙে পড়েছিল ডিসি ক্যা থিকে সান্ত্বনা দিয়ে বলে তাদেরকে খুঁজে পাওয়া যায়নি এর অর্থ হল তারা এখনো জীবিত আছে তাই তাদের হতাশ হওয়ার একদমই উচিত ৯ ভাই ঋষি কা থেকেও সে
ই চোরা কারবারির সাথে জড়িত লোকটি যার নাম শ্রেণী ছিল তার বিষয় এবং প্রাণীদের বিভিন্ন অংশ চোরাকারবারির বিষয়ে সবকিছু জানিয়ে দেয় সন্দেহ ছিল সাদিয়াদের এই নিখোঁজ হওয়ার পেছনে ওই লোক গুলোর হাত আছে আমরা সাদিয়াদেরকে এবার দেখতে পাই তাদের কে কেউ শেকলে বন্দি করে রেখেছে সাদিয়া এবং ইরফান কে একটি দেওয়াল দ্বারা পৃথক করে রাখা হয়েছিল এরপর সেখানে ওই চোরাকারবারি আসল লিডার শিক্ষার আসে আসলে এই শেখার কে ধরার জন্য ছাড়তে এবং ইটফান তাদের লুকিয়ে রেখেছিল যাতে করে এই সবের লিডার অর্থাৎ শেখরের সামনে আসা যেতে পারে এখ
ানে শেখার সার্টিয়ার সামনে কি ছোট বাঘের বাচ্চাকে খুন করছিল যে ব্যাপারটা সার্টিয়া কিছুতেই মেনে নিতে পারছিল না কারণ সে সেই জঙ্গলের প্রাণী এবং পশুপাখিকে ভীষণ ভালোবাসতো তাই সাদিয়া প্রচন্ড চেঁচামেচি করতে থাকে তার উপরে আবার সে ওই ট্রাকের ব্যাপারেও কিছু জানাতে চায় না তাই সেক্ষেত্রে দলের লোকদের কে দিয়ে সাদিয়াকে ভীষণ মারধর করে তা দেখে ইরফান নিজেই ভয় পেয়ে যায় এদিকে সুর্লীর কাছ থেকে ঋষিরা ওই চোরা কারবারির সাথে জড়িত থাকা আরো একজন লোকের ব্যাপারে জানতে পারে যার নাম ছিল রাত একজন টুরিস্ট গাইড ছিল ফলে এ
বার ঋষিরা ওই রাজকে খুঁজতে বেরিয়ে পড়ে বাজারে সেই রাজ একজন বিদেশী মেয়ের মাধ্যমে কিছু পণ্য ভিয়েত নামে পাঠানোর ব্যবস্থা করছিল তখনই ঋষিরা রাজকে দেখে ফেলে এবং ধাওয়া করতে শুরু করে কিন্তু তাকে ধরার আগেই রাজ হাত থেকে পালিয়ে যায় এদিকে ঋষি একজন ভিক্টিমের ভাইকে খুঁজে বের করে যে কিনা পুলিশের হাত থেকে পালিয়ে এড়াচ্ছিল তাকে জিজ্ঞাসাবাদের মাধ্যমে ঋষিরা এই চক্রের সাথে জড়িত আরো একজন রকেট ব্যাপারে জানতে পারে যে জিজ্ঞাসাবাদের দিন এই ছেলেটিকে বারবার কল করছিলো অর্থাৎ সে ঘরের কথা এখানে বলা হচ্ছে ঋষিরা ওই নাম্
বার ট্রাক করার মাধ্যমে তার লোকেশন জেনে যায় সেটা একটা প্রাইভেট প্রাপার্টি ছিল এখানে কোনরকম পারমিশন ছাড়া নিশিদেরকে প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছিল না ঠিক তখনই সাদিয়ার কাছে তার পোষা পাখিটি উড়ে আসে যাকে দেখে স্যার দেয়া খুব খুশি হয়ে যায় এবং পাখিটিকে ঋষিও চিনত যেহেতু বুঝতে পেরেছিল এখানে ঋষিরা এসেছে তাই সে বুদ্ধি করে সেই পাখিটিকে ঋষির কাছে পাঠিয়ে দেয় পাখিটিকে দেখা মাত্রই ঋষিরা জোর করে ভেতরে প্রবেশ করে এবং সে ঘরের লোকজনদের সাথে পায়ের শুরু করে দেয় সুযোগ বুঝে শিক্ষা সেখান থেকে পালিয়ে যায় ঋষিরা ছাদ
থেকে খুঁজে পায় ঠিকই কিন্তু ইটফান ততক্ষণে মারা গিয়েছিল তা দেখে সাদিয়া ভীষণ কষ্ট পায় ইরফানের এভাবে মৃত্যুতে সবাই অনেক ভেঙ্গে পড়েছিল এবার আমরা দেখতে পাই আয়নার স্ত্রী ইয়ামুনাকে যে সে ইচ্ছায় আয়নারের কাছে ফিরে এসেছে এবং তাদের মাঝে সব ভুল বোঝাবুঝি এখন দূর হয়ে একদিকে মন বোর্ড ছিল আর অন্য দিকে মন ভাঙছিলো চিত্রা আর হীরার ভালোবাসার সম্পর্কে কেননা ইরাকে জোর করে তার বাবা মা একজন ছেলের সাথে বিয়ে করিয়ে দেয় যার প্রতিবাদ করার মতন সাহস হীরার মধ্যে ছিল না এদিকে সময়ের সাথে ক্যাতি এবং ডিসি একে অপরের প্
রতি ভালোবাসা দিন দিন বেড়েই চলেছিল এখন ইরফানের মৃত্যুর কয়েকদিন পরেই সিনিয়র অফিসাররা আবার কেসের অদন্ত নিয়ে আলোচনায় বসে যেখানে এবার আমরা একটা শপিং তথ্য জানতে পাই কৃষির মতো ওই খুনগুলোর সাথে এই টোড়া কার বাড়ির কোন সম্পর্ক কেননা ভিক্টিমদের আঙ্গুলের ছাপ এবং ওই চোরাকার বাড়িতে স্থানের আঙ্গুলের ছাপের সাথে কোন মিল নেই তবে ঋষি অন্য কারোর ওপর সন্দেহ করছে আইসে এই কেসের জন্য আরো কিছু সময় চেয়ে নেয় চীনারা তখন ঋষিকে বেশ অপমান করতে শুরু করে কারণ সরকারও এই কেস সলভ করার জন্য তাদের উপর চাপ দিচ্ছিল অথচ ঋষি এ
ত দক্ষ ১ অফিসার হওয়া সত্ত্বেও এখনো কেন এই কেসটা সলভ করতে পারেনি ফলে ওই রাতেই ঋষি আবারও এই কেস নিয়ে ঘাটতে শুরু যেখানে সে রবার্টের কাছ থেকে পাওয়া কিছু গৃহপালিত পশুর ছবি লক্ষ্য করে যেটা কোন খামার থেকে তোলা হয়েছিল আর এই খামারটি ছিল সিলভার নিজের সিলভা এখানে ঋষিকে জানিয়ে দেয় যে রবার্ট আসলে এই পোস্টগুলোকে কিনে নিয়ে তাদেরকে কৌশলকে জঙ্গলে ব্যবহার করত তাতে করে জঙ্গলের প্রাণীরা ওই পশুগুলোকে খেতে আসে আর সেই সুযোগে রবার্ট ভালো করে ছবি তুলে নেয় রবার্ট পশুপাখি আর জঙ্গল কে খুব একটা ভালোবাসতো না এমনকি সে
একদিন ওই সিলভাকে বলে যে গৃহপালিত পশুগুলোকে ইঞ্জেকশন দেওয়ার জন্য তাতে করে বন্যাপানিরাও ওই ওষুধগুলো খেয়ে নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়ে এবং রবার আরো ভালো করে ছবি তুলতে পারে তবে এই কাজ করার পর থেকেই তার পশুপাখিরা মারা যেতে শুরু করেছিল এদের রবার্টের কোনো অনুশোচনা ও ছিলনা আর এ কারণে সিলভারের মতো বনাড়াচি হয়তো রবার্টকে তার পাপের শাস্তি এখন ওই রাতে হঠাৎই ঋষি তার বাড়ির জানালাতে ওই পোকা এবং বানানো জাল দেখতে পায় তাই সে বাইরে এসে স্পে করে যার ফলে পোকাগুলো সেখানেই মারা যায় আর ঠিক তখনই সে তার সামনে বেনারসিকে দে
খতে পায় যেটা দেখে ঋষি তাকে ধরার জন্য তার পেছন করতে আরম্ভ করেন এভাবেই পিছু করতে করতে ঋষি ১ স্থানে সেই হলুদ রঙের ফুলগুলো দেখতে পায় ঠিক তখনই হঠাৎ কোন ১ প্রবল বাতাসের দরুন ঋষি অবস হয়ে পড়ে যেন তার কোন কিছু করার শক্তিই ছিল না আর এরপর উনারা যে খুব ভয়ঙ্কর ভাবে ঋষির দিকে এগিয়ে আসে শুধু তাই ৯ ওনারা যে একদমই ঋষির মুখের সামনে নিজের মুখ নিয়ে আসে আর এই দৃশ্যটা এখানেই শেষ হয়ে যায় পরেরদিন সকালে ঋষি আবারও নিজেকে নিজের বাড়ির সামনে অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পায় ব্যাপারটা তার কাছে স্বপ্ন হতে পারতো কিন্তু তার
পাশেই পড়েছিল ওই ফুলগুলো এবং ঘরের সামনে পড়েছিল গতরাতের সেই পোকাগুলো যেটা দেখে ঋষি বুঝতে পারে এটা মোটেও স্বপ্ন ঐদিন রিসি আবারো কেস নিয়ে আলোচনায় বসে যেখানে আয়নার জানায় একাম্বার আমের ওই চোরা কাটবারের সাথে কোন সংযোগ ছিল না শুধু জঙ্গলের মধ্যে রাস্তা সংস্কারের প্রজেক্টের দায়িত্ব ছিল এ প্রজেক্ট সফল করতে গিয়ে একাম্বারাম জঙ্গলে অনেকগুলো গাছ বিআইনিভাবে ফেলেছিল এতে করে অনেক পশুপাখি নিজেদের বাসস্থান হারিয়ে ফেলে একাম্বারাম অনেক আগেই মিডিয়া এবং পলিটিশিয়ানদের টাকা দিয়ে কিনে নিয়েছিল যাতে করে পরবর্ত
ীতে কেউ একাম্বারামকে কোনো ভাবে যেন দায়ী না করতে পারে যার ফলে ঋষি এবার সেই ভিক্টিমদের মধ্যে একটি মিল খুঁজে পায় আর সেটা হলো তারা সবাই কোনো না কোনোভাবেই এই জঙ্গলের ক্ষতি করার চেষ্টা করেছিল এরপরে আমরা শেকড়কে দেখতে পাই যে কিনা এই গ্রাম ছেড়ে পালানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে আর তার এই কাজে শেকড়ের কাকা সাহায্য করছে সেই শেকড়কে তা লুকিয়ে থাকা গুহাতে আবার যোগান দিন কিন্তু পরেরদিন সকাল হতে না হতেই শেকড়ের মৃতদেহ পাওয়া যায় ওই একইভাবে যেভাবে আগের খুনগুলো হয়েছিল সেখানে শেকড়ের কাকা পুলিশকে শেকড়ের লুকিয়ে থা
কা ওই গুহার ব্যাপারে জানায় ঋষিরা এটাও জানতে পারে গতরাতে সে যখন শেকড়কে খাবার দিতে গিয়েছিল তখন সে ওই গুহার মধ্যে বনাড়াচির ছায়া দেখেছিল কথা শুনে ঋষিরা ওই গুহার তল্লাশি নিতে চলে যায় ভেতরে দুটি রাস্তা ছিল তাই ঋষি চিত্রা কে নিয়ে ১ পথে যায় অন্যদিকে আয়েনার এবং সার্থে অন্য পথে যায় তবে আলাদা হওয়ার আগেই চিত্রার মুখে কিছু ধোঁয়ায় সে লেগে যায় যার ফলে সে কিছুটা অদ্ভুত ব্যবহার করছিল বিপদ তারা আবার সেখানে ওই সবুজ রঙের পোকাও দেখতে পায় এবার ঋষি ওই গুহার মধ্যে কিছু ছবি আঁকা দেখতে পায় ঋষি একটু সামনের
দিকে এগিয়ে যেতে থাকে কিন্তু চিত্রা পিছনেই দাঁড়িয়ে ছিল তখন সে তার সামনে লাল শাড়ি পরা ১ ভয়ানক মেয়েকে দেখতে পায় সেই সাথে আরও ভয়ানক একটি লোকের আত্মা দেখতে পায় শুধু তাই ৯ সেখানে দেওয়ালে পর্যন্ত ওই আত্মা গুলোকে হামাগুড়ি দিয়ে হাটতে দেখুক ছিল সেই সাথে অসংখ্য আত্মা এসে তার আশেপাশে ঘুরে বেড়াতে থাকে একসময় চিত্রা এসব দেখে প্রচন্ড ভয় পেয়ে পালাতে শুরু করে আর ভুলবশত সে রিসিকে ধাক্কা মারতে রিসিকে গর্তের মধ্যে পড়ে যায় আর এই গর্তের মধ্যে ছিল অনেকগুলো কঙ্কাল এই ব্যাপারে তারা তো কিছুই জানতো না তো
আমরা এই কঙ্কাল এবং গর্তের আসল রহস্য তো করবে শুরুতেই দেখেছি সেই ব্যাপারে জানার জন্য ওই দিনে ঋষিরা ডিএসএলআর সাথে দেখা করতে চায় সেখানে ওই অফিসার জানায় একবার এইখানে কিছু একটা চালু করার জন্য এই জঙ্গলটি খালি করার চেষ্টা করা হয়েছিল হাজার বছর ধরে সেখানে বসবাস করা কানাগার নামের ১ উপজাতি এই জঙ্গল ছাড়তে কিছুতেই রাজি ছিল না এমনকি প্রশাসনের অনেক লোভ দেখানো সত্বেও তারা রাজি হয়নি কারণ তারা শুধু এখানে বসবাসই করত না তারা এই জঙ্গলকে ভালোবাসতো এবং এই জঙ্গলে রক্ষণাবেক্ষণও করত আর যেহেতু প্রশাসনের কারণে এই জঙ্গ
ল ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছিল তাই এই উপজাতিরা প্রতিবাদ করতে শুরু করে তবে এই প্রতিবাদে খুব একটা লাভ হয় না বরং প্রশাসন টাকা খেয়ে বিভিন্ন অপবাদে তাদের উপরই এসফাইল করতে থাকে যে কারণে তারা ঠিক করে তারা সবথেকে বড় প্রতিবাদী করবে আর এটি হল একটি রিচুয়ালের মাধ্যমে সেই গুহার মধ্যে গর্তের মধ্যে আগুন জ্বালিয়ে নিজেদেরকে শেষ করে দেয়া যা আমরা একদম গল্পের শুরুতেই দেখেছিলাম পৃথিবীতে এর থেকে বড় কোনো প্রতিবাদ হয় না আর এই প্রতিবাদের ফলেই এখানে চলতে থাকা সব কাজ বন্ধ হয়ে যায় কুয়ার মধ্যে পড়ে থাকে সবার মৃতদেহ ওই মৃতা
দেহের কঙ্কাল গুলো সরাতে কেউই রাজি ছিল না কারণ সকলের মতে তারা ওই গুহাতে গেলেই সেই উপততিদের আত্মা গুলোকে দেখতে পাবে তাই এই কঙ্কালগুলো এখনো পর্যন্ত সেখানেই পড়ে আছে এবার ঋষি সেই গ্রাম প্রধানের সাথে দেখা করতে যায় কেননা ঐ ট্রায়বদের সাথে গ্রাম প্রধানেরও ছবি ছিল যা দেখে বোঝা যাচ্ছিল গ্রামপ্রধান ওই ট্রায়বদের খুবই ভালো করে চিনত এখানে গ্রাম প্রধানের মতে ঐ উপজাতিদের কোন অপরাধ ছিল না তারা তো শুধুমাত্র জঙ্গলকে ভালোবাসতো এমনকি কোন হিংসা পশু যদি আহত হত তাদেরও চিকিৎসা করার ব্যবস্থা করত আসলে ওই জঙ্গলের মাটির
নিচে প্রচুর পরিমাণে কয়লার খনি আছে আর এই কারণেই কুড়ি বছর আগে এই প্রজেক্টটি চালু করার জন্য সরকার এত মরিয়া হয়ে গিয়েছিল কিন্তু আর কোন উপায় না পেয়ে যখন আদিবাসীরা নিজেদেরকে শেষ করে দেয় সব কিছুই বন্ধ হয়ে যায় সব কিছুর ব্যাখ্যা পেলেও চিত্রার ওই গুহাতে যে আত্মা গুলোকে দেখেছিল তার কোন ব্যাখ্যাই আরো কাছে ছিল না তখন ঋষিতাকে জানাই ওই গুহার ধুলো বিষাক্ত তার জন্যে ভ্রম হওয়া খুবই স্বাভাবিক আর এই কারণে চিত্রা এসব কিছু দেখেছে কিন্তু চিত্রা আগে ওই গ্রামবাসীর মৃত্যু ব্যাপারে জানতই না তাহলে কেন ওই গ্রামের
লোকেদের কে নিয়ে এসে ভ্রম দেখবে এই প্রশ্নের উত্তর কারোর কাছে ছিল না পায়েনারের মতে কারাগারে লোকেরা যেহেতু ব্যানার্জি একটু পুজো করে মারা গিয়েছিল তাই হয়তো বানারাচি এখন এই জঙ্গলকে রক্ষা করছে এবং সেই সকল মানুষদেরকে মেরে ফেলতে যারা কিনা এই জঙ্গলকে কোনোভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করার চেষ্টা করছে এই সবকিছু অনেক বেশি জটিল ছিল কিন্তু পরের দিন ছিল অ্যাথির জন্মদিন ঋষি আপাতত এই কেশের চিন্তা বাদ দিয়ে হঠাৎ আশ্রমে যায় ক্যাতির সাথে দেখা করতে যেখানে ক্যাতির জন্মদিন পালন করা হয় আর এরপর তারা গেস্টটাও সে ফিরে আসে যেখানে
ক্যাতি ঋষিকে তার মনের কথা জানিয়ে দেয় এই ঋষিকে সে ভালোবাসতে শুরু করেছে ফলে শেষমেশ ঋষিও জানিয়ে দেয় শিওর ক্যাতি কে পছন্দ করে কথা বলে তারা দুজনে যখনই কাছাকাছি আসে তখন সেখানকার লাইট গুলোও ফ্রিকার হতে শুরু করে ভেতর থেকে কিছু আওয়াজও সাথে আসছিল আওয়াজের পেছন করতে করতে রিসি ভেতরে প্রবেশ করে এবং একটি ময় পেয়ে ছাদের উপরে উঠে দেখা যায় সেখানে পড়েছিল একটি মেয়ের লাশ এবং তার শরীরেও ওই জাল পেজানো ছিল এখান থেকে দৃশ্য পরিবর্তিত হলে আমরা সাদিয়াকে দেখতে পাই যে তখন ওই গুহার মধ্যে ছিল সেখানে গ্রামবাসীর আত্ম
ারা সাদিয়াকে কিছু একটা খাইয়ে দেয় সেই সাথে তখনই বনাড়াচ্ছিও সেখানে চলে আসে কিন্তু সবকিছুই আসলে সাদিয়ার স্বপ্ন ছিল এর পাশে গেস্ট হাউজে গেলে মেয়েটির মৃতদেহ দেখতে পায় এমন সময় ঋষির কাছে ওই কীটপাতঙ্গ বিশেষজ্ঞ ডক্টরের কল আসে যে তাকে জানায় যে ওই পোকাগুলোর ওপর ফেরামানের সাহায্য এক্সপেরিমেন্ট সে করেছে যে ফেরামানের দ্বারা প্রত্যেকটি জীবজন্তু একে অপরের সাথে যোগাযোগ করে এমনকি কিছু বিষয়ধরনের গাছ থেকেও এই ফেরামান বের হয় আক্তার ওই পোকা গুলোর ওপর ফেরামান ছিটিয়ে দেখতে পেয়েছে পোকা গুলো ফেরামান অনুভব কর
তে পারলে একত্রিত হয়ে আকর্ষার মত জাল বুনতে শুরু করে অর্থাৎ কেউ যদি মৃতদেহের ওপর ফেরামান স্প্রে করে দেয় তাহলে পোকাগুলো তার উপর জাল বুনতে শুরু করবে ঋষি আবার ওই গুহা মোচ করতে যায় হঠাৎই ভূমের কারণে সেখানেও ঋষি বিজির আত্মাকে দেখতে পায় তাই এবার ঋষি বলে সেদিন যদি বিজি ওই বারে না যেত তাহলে তাকে এভাবে মরতে হতো না ছাড়াও ঋষি এবং বিজি যতই ঝগড়া করুক না কেন সে সত্যিই বিজিকে অনেক ভালোবাসতো তাই তো এখনো পর্যন্ত ঋষি বিজির ভ্রম নিয়ে বেঁচে আছে তবে এতদিন পর সে ফাইনালে বিজি আত্মাকে মুক্তি দিতে চায় একথা বলেই সে
ই বিজির আত্মাকে চলে যেতে বলে বিজির আত্মা খুশিমনে সেখান থেকে চলে যায় মানে ঋষি ওই গুহার ওপর থেকে একটি পথ খুঁজে পায় তখন গুহার উপরে পৌঁছালে ঋষি ওই স্থানে একটি বড় গাছ দেখতে পায় এবং তার আশেপাশে কিছু ছোট উদভীর দেখতে পায় যাদের মধ্যে ওই হলুদ ফুল উপস্থিত ছিল এই জায়গাটা আমরা মুভির শুরুতে এবং ঋষিকেও একবার এই জায়গাতে আসতে দেখেছিলাম এখন রিসিভ ইয়ামুনাকে ডেকে পাঠায় এবং বুয়ার আকাও এ ছবিগুলো দেখিয়ে সেগুলোর ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করে উত্তরে ইয়ামুনা জানা এই উৎকিলগুলো ১ ধরনের ভেষজ উদ্ভিদ যা এই জঙ্গলেই পাওয়া
যায় কিন্তু এই উদ্ভিদগুলো খুঁজে পাওয়া খুবই কষ্টসাধ্য কেননা শুধুমাত্র গুনাহগারের লোকেরাই এর সন্ধান জানতো কেউ এই উদ্ভিদগুলো খুঁজতে যাওয়ার সাহসও করেনা কারণ বলা হয় তাকে এই সকল উদ্ভিদকে কিছু বিষাক্ত সাপ পাহারা দেয় এরপর ঋষি ইয়া মুন্নাকে গুহা থেকে পাওয়া কিছু লেখা দেখায় যেখানে কোন ১ ওষুধের ফর্মুলা ছিল ইতিমধ্যে রিশি দুটো প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যায় যে কাদেরকে মারা হয়েছে এবং কিভাবে মারা হয়েছে মারা হয়েছে সেই সকল মানুষদের কে যারা কিনা জঙ্গলের ক্ষতি করতে চেয়েছিল এবং তাদেরকে খুন করার জন্য এই খুনি এই
জঙ্গলের ভেসাজ কিছু উদ্ভিদ ব্যবহার করেছে এবং এই ওষুধটি তৈরি করেছে যা ১ প্রকার বিষাক্ত ওষুধ ছিল এগুলোর সাহায্যে তারা প্রথমে ভিক্টিমের শরীর অবস করে দেয় আর তারপর গুহার মধ্যে থাকা একটি গাছ থেকে প্রাপ্ত পেরামেন্ট ছিটিয়ে দেওয়ার তরুণ পোকারা এসে মৃতদেহর উপর জাল বুনতে শুরু করে যার ফলে হৃদস্পন্দন বন্ধ হওয়ার কারণে ভিক্ষেমরা মারা যায় তবে ইয়ামোনা এবং আইনার এটা বুঝতে পারছিল না কোন সাধারণ মানুষ কিভাবে ওই অদ্ভুত ভাষায় লেখা ফর্মুলা পড়ে বিষাক্ত ওষুধ বানাবে আমিও এই বিসর্জন উদ্ভিদগুলোর সন্ধানে বা কিভাবে পেয়
েছেন কেননা এই ফর্মুল এবং বিশয্য উদ্ভিদ সম্পর্কে কোনাঘরের লোকেরা ছাড়া আর কেউই জানত না যারা কিনা কুড়ি বছর আগেই মারা গেছে তখন ঋষি জানায় সব লোকেরা মারা যায়নি যে স্থানে তারা নিজেদেরকে শেষ করে দিয়েছিল সেখানকার এই পাশেই একটা ছোট পথ রয়েছে এটির মধ্য দিয়ে গুহার উপরে থাকা একটি বড় কাছে পৌঁছানো সম্ভব এদিন যখন পুরো গ্রামবাসীরা একসাথে মিলে নিজেদেরকে শেষ করে দেওয়ার প্রস্তুত নিচ্ছিল তখন কিছু গ্রামবাসী ওই ছোট্ট পথ দিয়ে পালিয়ে যায় অর্থাৎ এই পুরো গল্পে বেনারাচি ছিলই না বরং সেদিন পালিয়ে আসা ওই আদিবাসীরা
ই মানুষদেরকে হত্যা করছে সিন চেঞ্জ হলে আমরা সেই স্থানটিকে দেখতে পাই যেখানে খননকর্মীরা কাজ করছে তারা সেখানে একটি খাদ তৈরি করছিল যে খাদ ঐ গুহার সাথে মিলিত হতে চলেছে তাই এবার সেখানে বানেরাজ এবং আরো কিছু আত্মা এসে সেখানকার দারোয়ান এবং কর্মীদেরকে ভয় দেখাতে শুরু করে এরই মধ্যে ঋষিরাও সেখানে পৌঁছে যায় তখনি একটি বড় ব্লাস্ট হওয়ার জন্য কিছু কর্মীরা পাথরের নিচে চাপা পড়ে যায় চিত্র এবং আয়নার তাদেরকে উদ্ধার করতে থাকে অন্যদিকে ঋষি একাই ওই খাদের ভেতরে এগিয়ে যায় সেখানে ১ জায়গায় ভেনাড়াচি এসে তাকে ভয় দ
েখানোর চেষ্টা করে কিন্তু ঋষি ভয় পায় না তখনই কেউ একজন এসে সেই বিষাক্ত স্প্রে ছুড়ে মারে কৃষির মুখে যার ফলে মুহূর্তের মধ্যে রিশির শরীর অবশ হয়ে যায় কৃষি দেখতে পায় ওই মানুষটি আর কেউ ৯ এবং প্ল্যানই ছিল এমনকি জ্ঞাতির সাথে সাদিয়াও সেখানে উপস্থিত ছিল আর এখানেই আমরা গল্পের মূল রহস্য জানতে পারি জ্ঞাতি এবং সাদিয়া দুজনই সেই কানাগার উপজাতির সদস্য ছিল তারা যখন ছোট ছিল পুরো গ্রামবাসী যখন নিজেদেরকে শেষ করে দেওয়ার জন্য ১ প্রকার জল পান করছিল তখন স্যার সেটা ফেলে দেয় যেটা লক্ষ্য করে ক্যাথি একে একে সব গ্রাম
বাসীরা আগুনের মধ্যে ঝাপ দেয় তখনই সেখানে থাকা একটা ছোট্ট রাস্তা দিয়ে বেরিয়াহেস্তাদটিয়া তবে উপরে উঠতেই সে নিচে তাকিয়ে দেখে ক্যাথি আর তিনটে ছোট ছেলেমেয়েকে নিয়ে তার পিছু পিছু সে এসেছে ফলে শাস্তিয়া তাদেরকেও বাঁচিয়ে নিতে সাহায্য করেন স্বার্থে নিজেই যে এই সকল ঘটনার সাথে জড়িত ছিল এই ব্যাপারটার এসে অনেক আগেই বুঝে গিয়েছিল যখন তারা ওই সর্বশেষ মেয়েটি নিতদেহ ডিগ্রেস থাউসের খুঁজে পেয়েছিল তখন সে বোঝে সার্থে একমাত্র ব্যক্তি যে কিনা কোন ধরনের অনুমতি ছাড়াই এই গেসথাও সে আসা যাওয়া করতে পারত সে যেহেতু
কেশের সাথে জড়িত ছিল তাই সে প্রথম থেকেই এই পদন্তকে ভুল পথে চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল সাদিয়া ক্যাতি এবং বাকি তিনজন ছেলে মেয়ে মিলে এতদিন ধরে ভেনার আসি সে যে সবাইকে হত্যা করে এসেছে ছোটবেলায় যখন সাদিয়ারা পালিয়ে এসেছিল তখন গ্রামের প্রধান এবং অনাথ আশ্রমের প্রতিষ্ঠাতা মাদার লিওনা একসাথে মিলে তাদেরকে লালন পালন করেছিল তাদের ব্যাপারে কাউকে কিছু জানতেও দেয়নি ওই ৫ জনের মধ্যে থেকে প্রথমত গ্রাম প্রধান একজন মেয়েকে দত্তক নিয়ে নেয় আর ওই মেয়েটি ছিল বাংলায় এরপর একে একে বাকিদের কেউ সবাই দত্তক নিয়ে নেয় থেক
ে যায় শুধুমাত্র সাত্তা এবং ক্যাথি একদিন হঠাৎই সাদিয়ার বর্তমান বাবা অর্থাৎ ওই অফিসার অসুস্থ হয়ে গেলে সাদিয়া তাকে ভেসাজ ওষুধ বানিয়ে তাকে সুস্থ করে তোলে অনেক খুশি হয়ে সাদিয়ার বাবা সাদিয়াকে দত্তক নিয়ে নেয় যেহেতু ক্যাথিকি কেউ দত্তক নিচ্ছিল না তাই সে একাই অর্ভা্যান্ডেজে বড় হতে থাকে অন্যদিকে বাকিরা বিভিন্ন ধরনের পরিবারের মধ্য দিয়ে বড় হতে থাকে তবে ৪ বছর আগের স্যারকে যখন পুলিশ জয়েন করে আবার এই জঙ্গলে ফিরে আসে তখন সে বুঝতে পারে এই জঙ্গলকে বাঁচাতে হলে তাদেরকে অন্য পথ বেছে নিতে হবে তারা মাটির
নিচে ওই কয়লা উত্তরানের জন্য আবারো লোক আসতে শুরু করেছে কুড়ি বছর আগের ওই পুরনো গ্রামবাসীদের আত্মহত্যাগের কথা প্রায় সবাই ভুলেই গেছে যে কারণের সাথে এবার মাস্টার প্ল্যান বানায় এবং এক ১ করে তাদের ৫ জনকে জড়ো করতে প্রথমে সে জড়ো করে ক্যাটি কে আর এরপর একে একে তারা পাঁচজন ১ হয় এবং তৈরি করে বানারাচির এই মাস্টার প্ল্যান যাতে করে বানারাজের ভয় কেউ কখনোই জঙ্গলের ক্ষতি না করে আর এই উদ্দেশ্যে তারা একে একে বানারাচির ভয় দেখিয়ে মানুষকে মারতে শুরু করে তবে শুধু স্যাড ১৩ উপরেই ৯ বড় বড় সেট অনেক আগেই ক্যাতির
উপরেও সন্দেহ হয়েছিল কেননা ক্যাথি প্রায় তাকে একটি মেসেসের চা বানিয়ে খাওয়াতো যেটি খেলে সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়ে যেত সেই সাথে এই চা খাওয়ার ধরুন তার বেশ কিছুদিন যাবত মাইকেরের ব্যথাও হতো না এমনকি ইভিজিবভ্রমও তোর জন্য দেখা বন্ধ হয়ে গিয়ে এখন স্যাডিয়াতে সবথেকে বড় পরিকল্পনা ব্যাপারে আমরা জানতে পারি তারা আসলে একটি বড় সিলিন্ডার ব্লাস্ট করার মাধ্যমে ওই খননকর্মীদেরকে মেরে ফেলতে চাইছিল কারণ তাদের মূল উদ্দেশ্য হলো এই জঙ্গলকে রক্ষা করা এখানে যদি এতগুলো মানুষ একসাথে মারা যায় তাহলে আবারো এই জঙ্গলের কাজ
বন্ধ হয়ে যাবে ঋষি এখন সবকিছু জেনে গিয়েছিল তাই তাকে বাঁচিয়ে রাখার কোন উপায় ছিল না তাই ঋষির উপর নিজের হাতে প্রেরমান স্প্রে করে দেয় এবং ওই পোকাগুলোকে ছেড়ে দেয় যা ধীরে ধীরে তাকে মেরে ফেলার জন্য তার দিকে এগোতে থাকে ওই মুহূর্তে আমরা অতীতের একটি দৃশ্য দেখতে পাই সেখানে এই স্থানে আসার আগে সাদিয়ারা যেখান থেকে সব কিছুর পরিকল্পনা করত ওই স্থানের খোঁজ ঋষিরা পেয়ে গিয়েছিল এখানে যাওয়ার পর ইয়ামুনা এই বিষের প্রতিষেধকও খুঁজে বের করে যেখানে মূলত ছাদ পেয়ারাই এখানে রেখেছিল সেই জিনিসগুলো মুখের ভেতর রেখে দি
লে এবং যখন বিষ প্রয়োগ করা হবে তখন যদি কামড় দেওয়া হয় তাহলে ওই বিষ নষ্ট হয়ে যাবে যেহেতু আগে থেকেই ঋষির মুখে ওই বিশেষ ওষুধটা ছিল তাই সেখানে সে বেঁচে যায় আর এরপর ঋষিদের সাথে সাদিয়াদের তুমুল ফাইক শুরু হয়ে যায় যেখানে শেষ পর্যন্ত সাদিয়া মারা যায় এবং ক্যাথিদেরকে পুলিশ গ্রেফতার করে নেয় এই সাথে পুলিশ চাপা পড়ে যাওয়া কর্মীদের কেউ বাঁচিয়ে নেয় এরপরে সেই চিত্রাদেরকে বলে তাদের সর্বপ্রথম ভিক্টিম বালা ৫ বছর আগে মারা গিয়েছিল তখন স্যার ইয়ার এই গ্রামে পোস্টিংও হয়নি অর্থাৎ বালা কে সাদিয়া খুন করে ন
ি তাহলে তাকে কে খুন করেছেন একথার উত্তরে আয়নার বলে হয়তো বালা কে সত্যিকারের বানর রাঁচি মেরেছিল কারণ মৃত্যুর আগে সে চিৎকার করে বলেছিল বানর রাঁচি তার পেছনে পড়ে আছে তবে চিত্রা এই কথাই বিশ্বাস করতে চায় না সে বিশ্বাস না করলেও আমরা বুঝতে পারি ঋষি সেই কথায় বিশ্বাস করেছে কেননা সেদিন যখন বানর আসি শিখে সেই গুহার কাছে নিয়ে গিয়েছিল তখন রিসিপত্তিকারের অর্থে বানারাচিকে দেখেছিল অর্থাৎ এই জঙ্গলকে রক্ষা করার জন্য সত্যিই এখানে বানারাচি আছে আর এই গল্পের শেষ দৃশ্যে ওই গুহার ভেতরে আমরা আসল বানারাচিকে দেখতে পাই
এই ভয়ানক দৃশ্যের মধ্যে দিয়ে আজকের এই গল্পটি এখানেই শেষ হয়ে যায় সর্বমোট দশটা এপিসোড আর প্রায় আধঘণ্টার এই সিরিজটি আমি ১ ঘন্টায় একটি ভিডিওর মাধ্যমে আপনাদের সামনে প্রস্তুত করার চেষ্টা করতে পেরেছি আশা করব আপনাদের এই ভিডিওটা ভালো লাগবে ভিডিওটি কেমন লাগছে সেটা আমাকে কমেন্টে জানাতে কিন্তু ভুলবেন না আমাদের আবার দেখা হবে এমনই কোন নতুন বা পুরনো রোমাঞ্চকর গল্পের সাথে অতদিন খুশিতে থাকবেন ধন্যবাদ

Comments